সিটি ব্যাংক বাইক লোন ২০২২ নিয়ে বিস্তারিত এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব। আমাদের সাইটে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আজকে আমরা জানবো কিভাবে সিটি ব্যাংক বাইক লোন নেয়া যাই 2022 সালে এখানে আমরা জানবো কিভাবে সিটি ব্যাংকের লোনের জন্য আবেদন ব্যাংক থেকে বাইক ও কার লোন ব্যাংকে সুদের হার লোন নিতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে এবং লোনের পরিমাণ এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের নিচের লেখাগুলো পড়ুন আশা করি উপকৃত হবেন তথ্যগুলো ভালো লাগলে আশা করি আপনারা আবার আমাদের কনটেন্ট গুলো পড়ার জন্য আসবেন।
সিটি ব্যাংক বাইক লোন ২০২২
প্রতিটি ব্যাংকের লেনদেনের জন্য একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা থাকে এই নিতীমালা পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ না করা পর্যন্ত কোন ব্যক্তিকে ব্যাংক থেকে কোনই লোন দেয়া হয় না না ঠিক তেমনি ভাবে সিটি ব্যাংকের ও কিছু নীতিমালা রয়েছে সিটি ব্যাংকে 2022 সালে 10 লাখ টাকা পর্যন্ত বাইক লোন নেয়া যাবে তবে। তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী কিছু ডকুমেন্ট আবেদনের সাথে এডজাস্ট করতে হবে এবং তারপরে আবেদন করতে হবে তাহলে আপনাকে পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে যে আপনি লোন পাওয়ার যোগ্য কিনা।
বর্তমানে প্রত্যেকটা ছেলের স্বপ্ন থাকে নতুন বাইক কেনা কিন্তু এই স্বপ্ন সবার জন্য সত্যি হয়ে ওঠে না শুধুমাত্র যাদের গ্যাসের অভাব রয়েছে তারা এই স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম নয় তবে এই স্বপ্ন পূরণ করার জন্য সিটি ব্যাংক দিচ্ছে আকর্ষণীয় একটি অফার। আপনি চাইলে খুব সহজেই সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক বাইক লোন নিয়ে আপনি আপনার পছন্দের বাইক টি কিনতে পারেন। আর এই বাইক কেনার জন্য আপনাকে সিটি ব্যাংকে লোন নেওয়া লাগবে আর এই লোনের মাধ্যমে আপনি সিটি ব্যাংক থেকে বাইক কিনতে পারবেন সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট 22 পেসিফিক কিছু ক্যাটাগরির উপরেই আপনি বাইক কিনতে পারবেন।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন | ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি ২০২২
সিটি ব্যাংকে কেন লোন নিবেন
প্রথমত সিটি ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় বেশি সুবিধা প্রদান করছে দ্বিতীয়তঃ এখান থেকে ঋণ গ্রহণ এবং প্রেরণ খুবই সহজ পদ্ধতিতে হয়ে থাকে তৃতীয়তঃ একজন গ্রাহক এখান থেকে 500 থেকে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত বিকাশে ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন একজন বিকাশ গ্রাহক একবারে শুধুমাত্র একবার মাত্র ঋণ নিতে পারবে এর বেশি নয় সর্বশেষ একটি বড় সুবিধা হল ব্যাংক থেকে যে লোনটা নেয়া হয় সেগুলোতে প্রসেসিং ফি থাকলেও বিকাশ থেকে নেয়া সিটি ব্যাংকের ঋণে কোন প্রসেসিং ফি নেই তবে সেই ঋণ 20000 টাকার মধ্যে হতে হবে এর সাথে সিটিব্যাংক দিচ্ছে 6 থেকে 36 মাস পর্যন্ত কিস্তি দানের সুবিধা।
সিটি ব্যাংক লোন সুদের হার কত
প্রতিটি ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে ব্যাংকে কিছু রেমিটেন্স বা মুনাফা দিতে হয় সিটি ব্যাংকের এরকমই কিছু মুনাফা দিতে হয় বাইক লোন এর ক্ষেত্রে শতকরা 80 % পর্যন্ত লোনের সুবিধা রাখছে সিটি ব্যাংক অর্থাৎ আপনার বাইকের দাম এর পরিমাণ যদি এক লাখ টাকা হয় তবে সিটি ব্যাংক থেকে আপনি মাত্র 80 হাজার টাকা ঋণ নিতে পারবেন তবে এখানে কিছু ভাগ রয়েছে যেমন সিটি ব্যাংকের সাধারণ লোকজনের জন্য 12.99 শতাংশ এবং মহিলাদের জন্য বিশেষ সুবিধার্থে মুনাফার হার 11.99 পার্সেন্ট রাখা হয়েছে।
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
সিটি ব্যাংক বাইক লোন এর পরিমাণ কত?
সিটি ব্যাংক থেকে বাইকের লোন সর্বোচ্চ 10 লাখ টাকা পর্যন্ত নেয়া যেতে পারে এখানে ফিক্সড ডিপোজিট এবং FDR এ ঋণ না নিলে এর বিপরীতে যদি নিতে চান তাহলে নিতে পারবেন সিটি ব্যাংক থেকে 10 লাখ টাকা লোন নিতে হলে সেই ব্যক্তির মাসিক বেতন 15 থেকে 20000 টাকা হতে হবে আপনি ব্যাবসায়ি হলে বা প্রফেশনাল কেউ হলে আপনার মাসিক বেতনের পরিমাণ হতে হবে 25 থেকে 30 হাজার টাকা আবার আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হন তাহলে 30000 টাকা এবং প্রবাসী হলে 20 হাজার টাকা মাসিক আয় থাকতে হবে।
সিটি ব্যাংক বাইক লোন নিতে হলে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে
আমরা সবাই জানি বর্তমানে সিটি ব্যাংক জনপ্রিয় ব্যাংকের মধ্যে একটি বাইক লোন এর জন্য একটি বড় সুবিধা প্রদান করেছে এই ব্যাংক ঋণ গ্রহণের জন্য আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে তারপর ভোটার আইডি কার্ড, বাইক শপ এর ডিটেলস, ব্যক্তির ছবি, সক্রিয় ড্রাইভিং লাইসেন্স, ব্যক্তির স্থানীয় ঠিকানা, তবে যদি ঋণের পরিমাণ বেশি হয়ে থাকে তবে বিভিন্ন প্রকার তথ্য প্রদান করা লাগতে পারে যেমন ব্যক্তির ছবি ভোটার আইডি কার্ড এর ফটোকপি ব্যক্তির ঠিকানা একজন জামানতদার বাইকের তথ্য ইত্যাদি ডকুমেন্টস দিতে হবে।
মোটরসাইকেল ঈদ অফার ২০২২ | টিভিএস ঈদ অফার ২০২২
কি কি ডকুমেন্ট লাগবে
- ব্যক্তিগত 4 কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
- সিটি ব্যাংকের পার্সোনাল একাউন্ট
- আবেদন করার জন্য সঠিকভাবে ফরম পূরণ করতে হবে
- চেয়ারম্যান কর্তৃক স্বাক্ষরিত সনদপত্র
- ড্রাইভিং লাইসেন্স
- বাসার বিদ্যুৎ বিলের এক কপি ফটোকপি
সিটি ব্যাংকে বাইক লোনের জন্য আবেদন কিভাবে করবেন
কোন ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে একদিকে প্রথমেই তার কোন কিছু জামানত হিসেবে দিতে হবে নতুবা ঋণ প্রদান করবে না। সিটি ব্যাংক থেকে বাইক লোন নেওয়ার জন্য বিভিন্ন তথ্যের মধ্যে যে তথ্যগুলো প্রয়োজন সেগুলো হলো ব্যক্তির পাসপোর্ট সাইজের ছবি এনআইডি কার্ডের ফটোকপি টাকা প্রদানের চেক এখানে চেকটি ব্যাংক নিজেই প্রদান করবে তারপর ব্যক্তিগত গ্যারান্টার ও তার আইডি কার্ড এর ফটোকপি এবং গ্যারান্টার এর ছবি।
অথবা কেউ যদি এই বিষয়ে সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে হেল্প নিতে চান তাহলে ব্যাংক ম্যানেজারের সাথে কথা বলতে পারেন অথবা ব্যাংকের যে কোন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে আপনারা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন তবে এক্ষেত্রে যদি আপনার কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অনলাইন থেকে হেল্প নিতে পারেন অথবা আপনি নিজে সরাসরি গিয়ে ব্যাংক থেকে হেল্প নিতে পারেন।
সিটি ব্যাংক কার লোন
সিটি ব্যাংক থেকে যেমন বাইকের লোন নেয়ার জন্য বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করে থাকে তেমনি ভাবে কার লোন নেয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের সুবিধা প্রদান করে থাকে তবে বাইকের তুলনায় যেহেতু কার এ টাকার পরিমাণ বেশি তাই এটি মানুষের সুবিধার কথা ভেবে সিটি ব্যাংক 3 লক্ষ থেকে 40 লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ গ্রহণের সুযোগ রয়েছে এছাড়াও কার লোন এর ক্ষেত্রে সর্বমোট টাকার 50 পার্সেন্ট ঢাকা আপনি উত্তোলন করতে পারবেন বা ঋণ নিতে পারবেন এর সাথে সিটিব্যাংক আরও একটি বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে ঋণ পরিশোধের জন্য সেটি হল 12 থেকে আপনার লোন পরিশোধ করার সময় দেয়া হবে এই বড় এমাউন্টের লোন নেয়ার জন্য আলাদাভাবে কোন ধরনের অতিরিক্ত টাকা পরিশোধ করতে হয় না।
সিটি ব্যাংক কার লোন নিতে কি কি লাগে
যেহেতু কার লোন বাইক লোন এর চেয়ে অনেক বেশি এমাউন্টের টাকা ঋণ নেওয়া হচ্ছে তাই এখানে বাইক লোন এর চাইতে কিছু বেশি প্রসিডিউর ফলো করা লাগে সিটি ব্যাংক থেকে কারণের জন্য ঋণ গ্রহণকারী ব্যক্তির মাসিক বেতন 40000 টাকা বা তার বেশি হতে হবে এই লোনের ক্ষেত্রে কোন পার্সোনাল গ্যারান্টি দাতা গ্রহণযোগ্য হবে না।
শেষ কথা
আশা করি এই সাইটে এসে আপনারা উপকৃত হয়েছেন আপনাদের সবার জন্য শুভকামনা রইল আমাদের পরবর্তী কন্টেইনার আসার জন্য দয়া করে অপেক্ষা করুন শীঘ্রই আমরা আমাদের পরবর্তী কনটেন্ট পাবলিশ করব।
আপনি কি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন