যারা রোমানিয়াতে যাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলেন তাদের জন্য এই বছরটি হবে সুবর্ণ সুযোগ। কেননা ২০২৫ সালের সম্পূর্ণভাবে রোমানিয়ার সহ ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত অনেক কান্ট্রি গুলোতে কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়া যাবে। রোমানিয়াতে কিভাবে কাজের ভিসা নিয়ে যাবেন পর্যায়ক্রমে নিচে তুলে ধরেছি দেখুন।
এক্ষেত্রে আপনারা যদি রোমানিয়াতে বর্তমান পরিস্থিতিতে যেতে চান তাহলে আপনাদের খরচ আগের তুলনায় কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। কত টাকা খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং নতুন নিয়ম কি এই সংক্রান্ত তথ্য গুলো জানার জন্য আমাদের এই কনটেন্টটি পড়ুন এখানে আপনারা জানতে পারবেন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত এবং ভিসা প্রসেসিং খরচ কত টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে এ সংক্রান্ত তথ্যগুলো নিয়ে।
আমাদের এই কনটেন্টটি যদি আপনারা সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং অন্যান্য ভিসা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যগুলো আপনারা জানতে পারবেন তাই পর্যায়ক্রমে আমাদের নির্দিষ্ট টপিক অনুযায়ী কন্টেন্টটি পড়ার চেষ্টা করুন এবং সম্পূর্ণটা পড়তে পারলেই আপনাদের যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর এই কনটেন্ট এর মধ্যে পেয়ে যাবেন।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে হলে বাংলাদেশের ঢাকা থেকে রোমা নেওয়ার পারমিট ভিসা নিতে পারবেন। বর্তমানে রোমানিয়া সহ ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত অনেক কান্ট্রি ভিসা এখন বাংলাদেশে ঢাকা থেকে করা যাচ্ছে। তাই রোমানিয়া সহ অন্যান্য কান্ট্রির যেকোনো ধরনের ভিসার জন্য এখন ঢাকা থেকে আবেদন করলেই ৪৫ দিন থেকে ৯০ দিনের মধ্যেই ভিসা পাওয়া সম্ভব।
২০২৫ সালে বাংলাদেশের ঢাকা থেকে রহমানিয়া ভিসা করার পরেও কিন্তু খরচ আগের মতই আছে। এক্ষেত্রে যদি সরকারি ভাবে রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট নিতে চান সেটাও পারবেন অথবা বেসরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে কিন্তু রোমানিয়া পারমিট নিতে পারবেন। কিভাবে ওয়ার পারমিট নিবেন পর্যায়ক্রমে আলোচনা করেছি
রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫
রোমানিয়াতে যাওয়ার জন্য খরচ হবে ৫ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে সরকারিভাবে যদি রোমানিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে খরচ আরো কম লাগবে। বেসরকারি এজেন্সিগুলার মাধ্যমে যদি চান তাহলে কিন্তু খরচ ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। সবকিছু নির্ভর করে মূলত কি ধরনের ভিসা নিয়ে যাচ্ছেন তার উপর।
বর্তমানে ঢাকা থেকে রোমানিয়ার ভিসা প্রসেসিং করা হচ্ছে এবং বাংলাদেশের অনেক এজেন্সি রয়েছে তারা কিন্তু রোমানিয়াতে কাজের ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে পাঠাচ্ছে। আবার অনেকেই আছে এখন পর্যন্ত দিল্লির মাধ্যমে অথবা দুবাই বা অন্যান্য দেশে যারা অবস্থান করছে তাদের মাধ্যমেও কিন্তু ভিসা করছে। তবে এক্ষেত্রে সাধারণত আপনাকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করা লাগবেই।
তাছাড়াও নির্ভর করে আপনি কি ধরনের কাজ নিয়ে রোমানিয়াতে যেতে চাচ্ছেন যদি সরকার নিবন্ধিত রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান। বেসরকারি ব্যবস্থাপনার থেকে অনেকটাই কম খরচ পড়বে। তবে সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে সরকারিভাবে বয়েসেলের মাধ্যমে পরীক্ষা দিয়েই নির্বাচিত হয়ে যেতে হবে।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম ২০২৫
রোমানিয়া ও পারমিট ভিসার দাম কয়েক ভাবে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আপনি যদি ভালো দক্ষ কর্মী হন এবং সরকারিভাবে যেতে পারেন তাহলে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে রোমানিয়া যাওয়া যায়। আর যদি বেসরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে যান তাহলে ৬ লক্ষ টাকা থেকে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা দাম পড়বে।
তবে মনে রাখবেন রোমানা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার ক্ষেত্রে কিন্তু সরকারিভাবে ও আপনি আবেদন করতে পারবেন এক্ষেত্রে খুবই কম খরচের মাধ্যমেই যাওয়া যায়। তাই আপনাদের যাদের দক্ষতা এবং শারীরিক যোগ্যতা রয়েছে তারা অবশ্যই নেওয়ার জন্য সরকারের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন।
রোমানিয়া দেশ কেমন
প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক রোমানিয়া দেশটি কেমন। রোমানিয়া একটি দক্ষিণ পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র ধরা হয় তার রাজধানীর নাম হচ্ছে বুখারেস্ট। রোমানিয়া হলো ইউরোপ ইউনিয়নের মধ্যে সপ্তম বৃহত্তম জনসংখ্যার একটি দেশ হিসেবে ধরা হয়।
রোমানিয়ার উত্তর-পূর্বে অবস্থান করে যে সমস্ত দেশ গুলো তার মধ্যে হচ্ছে হাঙ্গেরি সার্বিয়া এবং দক্ষিনে রয়েছে বুলগেরিয়া দানিয়ুব নদী রয়েছে। স্বাধীনতার পূর্বে উসমানীয় সাম্রাজ্য একটি অংশ ছিল। এটি ২০০৭ সাল হতে ন্যাটোর সদস্য হিসেবে ধরা হতো এবং খুব দ্রুত ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দিতে যাচ্ছে রোমানিয়া। আয়তন হল 2 লক্ষ 38 হাজার ৪০০ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে জনসংখ্যা হল এক কোটি 99 লাখ এরও বেশি।
রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি কোথায় জেনে নিন
ওয়ার্ক পারমিট কিভাবে পাবেন
২০২৫ সালে কিন্তু রোমানিয়ার পারমিট বাংলাদেশের ঢাকা গ্লোবাল ভিসা অফিস সেন্টার এর মাধ্যমে আবেদন করলেই ভিসা পাওয়া যাচ্ছে। এক্ষেত্রে যদি আপনি সরকারিভাবে যেতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে বিএমআইটি অথবা বুয়েসেলের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে নির্দিষ্ট একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী রোমানিয়াতে কাজের ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।
একটি চাকরির অফার পান অবশ্যই একটি রোমানিয়ান কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির অফার থাকতে হবে। কোম্পানিকে আপনার হয়ে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র পূরণ করুন একটি ওয়ার্ক পারমিট আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। প্রয়োজনীয় সমস্ত নথি সরবরাহ করতে হবে। এর মধ্যে আপনার পাসপোর্ট, একটি সাম্প্রতিক ফটো, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ এবং পুলিশ ক্লিয়ারের সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
আবেদন ফি প্রদান করুন একটি আবেদন ফি ১০০ ইউরো প্রদান করতে হবে। আবেদন প্রক্রিয়া করুন আবেদন রোমানিয়ান কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রক্রিয়া করা হবে। প্রক্রিয়াকরণের সময় কয়েক মাস সময় লাগতে পারে। ওয়ার্ক পারমিট সংগ্রহ করুন আবেদন অনুমোদিত হলে, রোমানিয়ান দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে ওয়ার্ক পারমিট সংগ্রহ করতে হবে।
রোমানি ওয়ার্ক পারমিট এর প্রয়োজনীয় কাগজ গুলো কি দেখুন:
- একটি বৈধ পাসপোর্ট
- একটি ভিসা আবেদনপত্র
- একটি সাম্প্রতিক ফটো
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য প্রমাণ
- আর্থিক সমর্থনের প্রমাণ
- বাসস্থানের প্রমাণ
- ভ্রমণ বীমা
- নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা
- ভাষা দক্ষতা
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- পাসপোর্ট এর ফাঁকা তিনটি পৃষ্ঠা
আবেদন অনুমোদিত হলে, আপনার পাসপোর্টে একটি ভিসা দেওয়া হবে। ভিসাটি রোমানিয়ায় প্রবেশের অনুমতি দেয় এবং 90 দিনের বেশি সময় ধরে দেশে থাকার অনুমতি দেয়। রোমানিয়ায় কাজ করার জন্য ওয়ার্ক পারমিট এবং ভিসা পাওয়ার জন্য প্রক্রিয়াটি জটিল হতে পারে। প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে আপনার একজন অভিবাসন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করা উচিত। এটা কি আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে রোমানিয়াতে দুই বছর চার বছর এবং বিভিন্ন সিজনাল ভিসা পাওয়া যায়।
এক্ষেত্রে খুবই কম খরচের মধ্যেই সরকারিভাবে রোমানিয়াতে যাওয়ার একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে। এক্ষেত্রে রোমানিয়া ভাষায় এবং নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে। উত্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সরকারের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত রিক্রুটিং এজেন্সি রয়েছে সেখান থেকেই আবেদন করা যাবে।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ের প্রতি অবশ্যই জেনে নেওয়া লাগবে তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য কি কি কাজগুলো করা লাগবে আপনার কি কি কাগজপত্র নেওয়া লাগবে সেই বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। রোমানিয়ায় নোটারি করতে মিনিমাম ৭ থেকে ১০ দিন সময় নিয়ে থাকে এরপর আপনার সমস্ত ফাইলগুলো রোমানিয়া ইমিগ্রেশনে জমা কারণে হয়ে থাকে।
এগুলো সব ইমিগ্রেশনে জমা হওয়ার পরে একটা স্লিপ দিয়ে দিবে আপনাকে। এবং সেটাতে লেখা থাকবে যেগুলো সেগুলো জমা করতে হবে এবং কবে উত্তোলন করবেন এবং কতজনের ফাইল একসাথে জমা করানো হয়েছে সেগুলো উল্লেখ থাকবে।
ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে
এবং আপনার কন্ট্যাক লেটার সহ সকল ডকুমেন্ট এর হার্ডকপি সহ আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার নিজস্ব ঠিকানায় কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিবে। এবং সেই বিষয়গুলো নিয়ে ছয় মাসের ট্রাভেল ইন্সুরেন্স তৈরি করে রোমানিয়ার মিনিস্ট্রিতে সবগুলো ফাইলের স্ক্যান করে অনলাইনে জমা দিতে হবে। অনলাইনে জমা দেওয়ার পরে মনে রাখবেন কোম্পানি থেকে একটি ইমেইল অথবা একটি সাপোট হিসেবে যে কোন ডকুমেন্ট অবশ্যই নিয়ে নিবেন এতে করে ভিসা পেতে আপনার জন্য অনেকটাই সুবিধা হবে।
আপনি অনলাইনে সমস্ত কার্যক্রম শেষ করার পরে কয়েকদিনের মধ্যেই আপনাকে এম্বাসী থেকে অ্যাপার্টমেন্ট দিয়ে দিবে। আর আপনি সেটাকে প্রিন্ট করে দিল্লিতে অবস্থানরত রোমানিয়া এম্বাসি তে তারিখ অনুযায়ী কাগজ গুলো পাঠিয়ে দিবেন এবং নিজে গিয়ে সেখানে জমা করে আসবেন সেখানে কোনো রকমের জিজ্ঞাসাবাদ এবং কোন বিষয়ই থাকবে না আপনি সরাসরি গিয়ে জমা দিতে পারবেন। এবং ১৪ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই স্টিকার করে দিবে আপনার পাসপোর্টে।
সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার উপায় এবং ফ্রি ভাষা শিক্ষা
রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং ২০২৫
রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং হতে সময় লাগে ৪৫ দিন থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত। বর্তমানে এখন ঢাকা থেকে রহমানিয়া ভিসা প্রসেসিং করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে দিল্লি এম্বাসির মাধ্যমে যদি আপনারা করেন তাহলে কিন্তু আগের মতোই সময় লাগবে। আগে রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং হতে সময় ১২০ দিন পর্যন্ত লাগতো।
বর্তমানে ঢাকা থেকে রোমানিয়া ভিসা কার্যক্রম পরিচালনা করার কারণে মূলত অনেকটাই আগের থেকে কম সময় লাগছে। তাই এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ৪৫ দিন থেকে ৯০দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
- শর্ট-স্টে ভিসা: ৯০দিনের কম সময়ের জন্য ভ্রমণের জন্য।
- লং-স্টে ভিসা : ৯০ দিনের বেশি সময়ের জন্য ভ্রমণের জন্য।
- শর্ট-স্টে ভিসা : ৪৫ ৪৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগে।
- পাসপোর্ট
- ভিসা আবেদনপত্র
- সাম্প্রতিক ফটো
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য প্রমাণ
- আর্থিক সমর্থনের প্রমাণ
- বাসস্থানের প্রমাণ
- ভ্রমণ বীমা
আবেদন প্রক্রিয়া:
- রোমানিয়ান দূতাবাস ভিসা আবেদনপত্র ডাউনলোড করুন।
- আবেদনপত্র পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় নথি সাবমিট করুন।
- আবেদন ফি প্রদান করুন।
- আবেদন রোমানিয়ান দূতাবাস/কনস্যুলেট কর্তৃক পর্যালোচনা করা হবে।
- প্রক্রিয়াকরণের সময় 1 থেকে 2 সপ্তা সময় লাগতে পারে।
প্রয়োজনীয় নথি:
- পাসপোর্ট
- ভিসা আবেদনপত্র
- সাম্প্রতিক ফটো
- ভ্রমণের উদ্দেশ্য প্রমাণ
- আর্থিক সমর্থনের প্রমাণ
- বাসস্থানের প্রমাণ
- ভ্রমণ বীমা
রোমানিয়া ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া 2025
বর্তমান রোমান নেয়া ভিসা আবেদন করার জন্য বিএমআইটি থেকে আগে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এক্ষেত্রে রোমানিয়ার নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আপনাকে জানানো হবে। সেখানে যদি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা আছে কিনা সেটা যাচাই-বাছাই শেষ হলে আপনার ভিসা হয়ে যাবে।তবে ক্ষেত্রে আগে থেকে আপনাকে গিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নির্দিষ্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আপনাকে আবেদন নিশ্চিত করতে হবে তাহলে আপনাকে রোমানিয়া ওয়ার পারমিট ভিসা অথবা রোমানিয়ার যেকোনো ধরনের ভিসা নিতে পারবেন।
ভিসা প্রক্রিয়া সম্পর্কে আপডেট তথ্যের জন্য রোমানিয়ান দূতাবাস/কনস্যুলেটের ওয়েবসাইট নিয়মিতভাবে পরীক্ষা করুন। ভিসা আবেদন করার আগে আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং প্রয়োজনীয় নথি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথির সঠিক অনুবাদ রোমানিয়ান ভাষায় করিয়ে নিন।ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে বাংলাদেশে অবস্থিত রোমানিয়া দূতাবাস থেকে আপনারা তথ্যগুলো জেনে নিতে পারবেন।
ইন্ডিয়া থেকে রোমানিয়া ভিসা করা যায়
বর্তমানে বাংলাদেশের রোমানিয়া দূতাবাস না থাকলেও কিন্তু ঢাকাতে রোমানিয়া রয়েছে সংক্রান্ত একটি অফিস তৈরি হয়েছে সেখান থেকে আপনারা বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে নিতে পারবেন তবে জেনে রাখুন যে বর্তমানে রোমানের ভিসা কার্যক্রম ইন্ডিয়ার মাধ্যমে করা হচ্ছে এবং বাংলাদেশ মাধ্যমে করা হচ্ছে।
রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং করার জন্য এখন থেকে সরাসরি বাংলাদেশের মাধ্যমেই করা যাবে। আগের মত ইন্ডিয়াতে গিয়ে রোমানিয়া ভিসা প্রসেস সম্পূর্ণ করতে হবে না। এখন ঢাকাতে বসেই রোমানিয়া দূতাবাসের মাধ্যমে খুব সহজেই রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সহ রোমানিয়া অন্যান্য ভিসা কার্যক্রম সম্পন্ন করা যাচ্ছে। তাই বর্তমানে যারা কাজের ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা চাইলেই খুব সহজেই সরকারিভাবে এবং বেসরকারিভাবে ভিসা প্রসেসিং সম্পন্ন করতে পারবেন।
সরকারি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী যদি আপনারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পন্ন করতে চান তাহলে রহমানিয়া দূতাবাসের মাধ্যমেও করতে পারবেন অথবা সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত রিক্রুটিং এজেন্সি গুলো রয়েছে সেগুলা থেকেও আপনারা করতে পারবেন। তবে রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এর জন্যও এম্বাসিতে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র প্রদান করা লাগে এ সংক্রান্ত তথ্যগুলো নিচে তুলে ধরলাম।
রোমানিয়া এম্বাসিতে যা লাগবে
নিচের দেওয়া প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো অবশ্যই আপনার ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য লাগবে তাই এই সমস্ত কাগজপত্র ভুলগুলো আগেই সমস্ত বিষয় গুলো ঠিক করে রাখবেন। দেখা যাচ্ছে আপনার এনআইডি অথবা বার্থ সার্টিফিকেটে যদি কোন ভুল থাকে এবং আপনার ভিসা কার্যক্রমে যদি কোনো জটিলতা থাকে তাহলে সেগুলো আগেই ঠিক করে রাখবেন।
- আপনার একটি অরজিনাল পাসপোর্ট লাগবে 1 বছর মেয়াদী
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে
- ছয় মাসের ট্রাভেল ইন্সুরেন্স
- ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম
- বুকিং টিকেট অবশ্যই কনফার্ম করা
- ওয়ার্ক পারমিট এর কপি
- কন্টাকটারের কপি
- দুই কপি ছবি পাসপোর্ট সাইজের
পর্তুগালে সরকারিভাবে কর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
রোমানিয়া যেতে হলে কি ভাষা শেখা লাগে
রোমানিয়াতে যেতে হলে ভাষা শিখা বাধ্যতামূলক না তবে আপনার কোম্পানি যদি সে রিকোয়ারমেন্ট চেয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ভাষা শিখে যেতে হবে তা না হলে কিন্তু আপনি সেই কোম্পানিতে কাজ করতে পারবেন না। বাংলাদেশ থেকেও কিন্তু রোমানিয়া ভাষা শেখা যায়। তবে আপনি যদি সেখানে গিয়ে ভালো মানের কাজ করতে চান এবং দীর্ঘদিন পর্যন্ত কাজ করতে চান তাহলে কিন্তু অবশ্যই শিক্ষা নেওয়া উচিত।
অন্যান্য ভাষার মতো রোমানিয়া ভাষা খুব একটা কঠিন ব্যাপার না এক্ষেত্রে আপনার কাজের উদ্দেশ্য অথবা আপনি যদি দীর্ঘদিন সেখানে ভালো মানের কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে রোমানিয়া ভাষা শিখে তারপরে কাজে যাওয়া উচিত। অথবা আপনার কোম্পানি যদি সেই দায়িত্ব নিয়ে না থাকে অথবা আপনার কোম্পানিতে যদি ভাষা বাধ্যতামূলক না থাকে তাহলে আপনি না শিখেও যেতে পারেন।
রোমানিয়া বেতন কেমন ২০২৪
রোমানিয়াতে একজন কর্মীর বেতন ৮০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১ লাখ বিশ হাজার টাকা এবং তারও বেশি। রোমানিয়াতে একজন কর্মী দিনে ১০ ঘন্টা কাজ করার সুযোগ পায়। তাছাড়া ওভারটাইমসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দিয়ে রোমানিয়াতে একজন কর্মীর ভালো পরিমাণ বেতন তোলা সম্ভব।
তাছাড়া রোমানিয়াতে প্রত্যেক বছর শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে। সেই সাথে শ্রমিকদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা এবং যাতায়াত খরচসহ আনুষঙ্গিক খরচ কোম্পানি নিজেই বহন করে থাকে। এটি শুধুমাত্র আপনি যদি সরকারিভাবে রোমানিয়াতে ঢুকতে পারেন আর আপনি যখন বেসরকারিভাবে বা সরকার নিবন্ধিত এজেন্সীগুলোর মাধ্যমে যাবেন। তখন কিন্তু আপনাকে সমস্ত বিষয়গুলো আগে থেকেই জেনে নিতে হবে।
সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বেতন বেশি
বর্তমানে রোমানিয়াতে বিভিন্ন কাজের বিভিন্ন রকম বেতন রয়েছে। তাই আপনি নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা নিয়ে এবং সে সম্পর্কে আপনার এজেন্সির মাধ্যমে জেনে নেবেন যে আপনার কাজের বেতন কত এবং আপনি কি কি সুবিধা গুলো পাচ্ছেন। তা না হলে পরবর্তীতে রোমানিয়াতে গেলে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়তে হতে পারে
রোমানিয়া গার্মেন্টস ভিসা
২০২৪ সালে রোমানিয়া তে গার্মেন্ট ভিসার নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে উক্ত বিজ্ঞপ্তিতে প্রায় ১৬ হাজার কর্মী নিবে রোমানিয়া সরকার। শুধুমাত্র বাংলাদেশ থেকেই এ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে। রোমানিয়া গার্মেন্টস ভিসা নিয়ে সরকারিভাবে বুয়েসেলের মাধ্যমেও যেতে পারবে অথবা সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমেও যেতে পারবে।রোমানিয়া গার্মেন্টস ভিসায় বেতন কত
ইতালিতে কৃষি ভিসায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
রোমানিয়া ভিসা ২০২৪
এ বছরে সম্পূর্ণভাবে রোমানিয়ার যাবতীয় ভিসা সার্ভিস চালু আছে। এক্ষেত্রে সরকারিভাবে এবং বেসরকারিভাবে রোমানিয়া ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে আগের এ বছরে যেমন রোমানিয়া ভিসার জন্য ইন্ডিয়ার মাধ্যমে কাজ সম্পন্ন করা হতো কিন্তু এখন বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়ার যাবতীয় ভিসা কার্যক্রম সম্পন্ন করা যাচ্ছে।রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৫
২০২৫ সালের রোমানিয়া সম্পূর্ণ ভিসা সার্ভিস চালু আছে এক্ষেত্রে দেশ থেকে এবং দেশের বাহির থেকে আপনারা যে কেউ যে কোন স্থান থেকে রোমানিয়া ভিসার আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে যদি আপনারা কাজের পিছনে নিয়ে যেতে চান তবে অবশ্যই আগের মতই নতুন কোন নিয়ম পরিবর্তন করা হয়নি শুধুমাত্র অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সনদ দেখাতে হবে।
বর্তমানে রোমানিয়া ভিসা চালু আছে এবং আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা নিয়ে পাড়ি জমাতে পারবেন। করোনার কারণে দীর্ঘ দেড় বছর যাবৎ যাবতীয় কার্যক্রম রোমানিয়ার সঙ্গে বন্ধ ছিল। কিন্তু বাংলাদেশে অথবা দিল্লির মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষ রোমানিয়া যেতে পারছে তাই আপনি চাইলে রোমানিয়ায় ভিসা নিয়ে নতুনভাবে আবার যেতে পারবেন।
রোমানিয়া জব সার্কুলার 2025
এক্ষেত্রে বুয়েসেলের মাধ্যমে আপনারা ডেলিভারী বয় নতুন জব সার্কুলার অনুযায়ী আবেদন করতে পারবেন। তবে এই আবেদনের জন্য অবশ্যই রোমানিয়া ভাষা শিখে তারপরে আপনাকে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য আপনাকে সরকার নিবন্ধিত এজেন্সিগুলার মাধ্যমে ৬ লক্ষ টাকার মতো খরচ হবে।
রোমানিয়া ভিসা চেক করার নিয়ম
রোমানিয়ার ভিসা সম্পর্কের অনেকেরই ধারণা কম থাকে কিভাবে ভিসা চেক করতে হয় এবং কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভিসা চেক করবেন অনেকেরই জানা থাকে না আপনি ভিসা হাতে পাওয়ার পরে কিছু মাধ্যম অবলম্বন করে আপনি ভিসা চেক করতে পারেন। আপনার রোমানিয়ার ভিসা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য সঙ্গে মিল করে আপনি এই লিংকের মাধ্যমে ভিসা চেক করতে পারবেন।
রোমানিয়া থেকে ইতালি
রোমান থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য আপনাকে একটি মাধ্যম অবলম্বন করা লাগতে পারে। আপনি যদি রোমান থেকে ইতালিতে যেতে চান তাহলে আপনি ভ্রমণ ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন। তবে যদি আপনি কাজ করার উদ্দেশ্যে যেতে চান তাহলে আপনাকে সেখানে ভ্রমণ ভিসা থাকা অবস্থায় কাজে লেগে করতে হবে এবং কাজ করতে করতে আপনি দুই মাস সময় পাবেন।
এই দুই মাসের মধ্যে আপনাকে তাদের এম্বাসিতে গিয়ে আপনার যে কোন একটি বিষয় তুলে ধরবেন যেমন আমি দেশে ফিরতে পারছিনা আমার দেশে সমস্যা রাজনৈতিক সমস্যা এমন একটি বিষয় তুলে ধরবেন। তারপরে আপনি ইতালি ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে যাচাই-বাছাই করে ভিসা দেওয়ার ব্যবস্থা করব। তবে অবশ্যই আপনার কারণ টা জানো স্ট্রং হয় এমন একটি কারণ দেখাতে হবে।
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
রোমানিয়া কবে সেনজেন হবে
২০২৪ সালের রোমানিয়া সম্পন্ন হবে একটি সেনজন ভুক্ত কান্ট্রি হয়ে গেছে। রোমানিয়া কবে সেনজনভুক্ত কান্ট্রি হবে তা জানতে চেয়েছিলেন তাদের জন্য একটি খুশির সংবাদ বর্তমানে যারা রোমানিয়াতে কাজে যেতে চাচ্ছিলেন তাদের জন্য এখন আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কেননা বর্তমানে এখন রোমানিয়া সেনজেনভুক্ত কান্ট্রি হিসেবেই কিন্তু স্বীকৃতি পেয়ে গেছে তাই আপনারা সেখানেও কিন্তু কাজের উদ্দেশ্যে যেতে পারেন।
রোমানিয়া সেনজেন ভুক্ত কান্ট্রি কবে হবে এই বিষয় নিয়ে এখনও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না তবে খুব শীঘ্রই সেনজেনভুক্ত একটি কান্টি হবে বলে জানা যাচ্ছে বিভিন্ন পত্রিকাতে। বর্তমানে এটি একটি ন্যাটোর সদস্য একটি দেশ। এদেশের স্বাধীনতার আগে অটোম্যান সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। রোমানিয়া হলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে জলপূর্ণ একটি দেশ। তবে আশা করা যায় খুব তাড়াতাড়ি রোমানিয়া একটি সেনজেনভুক্ত কান্ট্রিতে পরিণত হবে।
রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসা
রোমানের স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে আপনি রোমানিয়াতে ফ্রিতে বসবাসের সুযোগ পাবেন এবং সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি তে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন এবং পাশাপাশি আপনি পার্ট টাইম জব করতে পারবেন। তবে রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনার খরচ হতে পারে 70 থেকে 100 পর্যন্ত। রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনাকে বাংলাদেশের অথবা দিল্লিবাসীর মাধ্যমে যোগাযোগ করে রোমানিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
রোমানিয়া কাজের ভিসা
বর্তমানে অনেক ক্যাটাগরিতে রোমানিয়াতে কাজের লোক নিয়োগ দিচ্ছে। আগের অবস্থায় বাংলাদেশ থেকে খুব কম সংখ্যক লোক দিল্লি এম্বাসি হয়ে রোমানিয়ায় পাড়ি জমাতে কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসা নিয়ে রোমানিয়ায় যাওয়া যাচ্ছে। রোমানিয়াতে গার্মেন্টসসহ ড্রাইভিং ভিসা এবং হোটেল কর্মী হিসেবে ব্যাপক ভাবে লোক নিয়োগ দিচ্ছে রোমানিয়া সরকার। তাই উপরোক্ত ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনি রোমানিয়া কাজের জন্য পাড়ি জমাতে পারবেন। রোমানিয়ায় কাজ করে আপনি মাসে 1 থেকে 2 লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
রোমানিয়া যাওয়ার উপায়
আগে বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার মাধ্যম গুলো বন্ধ ছিল সেই কারণে বাংলাদেশের শ্রমিকরা বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যাওয়ার উদ্দেশ্যে দিল্লি এম্বাসি এর মাধ্যমে যাওয়া লাগত। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে থেকেই এখন রোমানিয়া যাওয়া যাচ্ছে সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে ভিসা কার্যক্রম সবগুলোই করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার সাথে যোগাযোগ করা লাগবে বিএমআইটি সহ বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে যেগুলো বাংলাদেশ সরকার হতে পরিচালনা করা হয়।
রোমানিয়া থেকে ফ্রান্স
রোমানিয়া থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার উপায় নিয়ে অনেকেই জানতে চেয়েছেন সেক্ষেত্রে আপনাকে কি সব মধ্যপন্থা অবলম্বন করা লাগতে পারে রোমানিয়া থেকে বিভিন্ন কান্ট্রিতে যাওয়ার জন্য বর্ডার ক্রস করে আপনি যেতে পারবেন। এটি একটি সম্পূর্ণ বৈধ একটি উপায় পন্থা অবলম্বন না করে আপনি ভিজিট ভিসা নিয়ে রোমানিয়া থেকে ফ্রান্সে যেতে পারবেন গিয়ে আপনি কিছুদিন কাজ করার পরে আপনি সেখানকার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তাই অবৈধ-পন্থা অবলম্বনে আপনি সরাসরি ভিজিট ভিসার মাধ্যমে ফ্রান্সে গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
রোমানিয়া থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
রোমানিয়া থেকে ফ্রান্স ইতালি জার্মানি সহ বিভিন্ন কান্ট্রিতে যেতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে ভ্রমণ ভিসা নিয়ে সে দেশে পাড়ি জমাতে হবে তাছাড়া আপনি অবৈধভাবে গেলে আপনার একটি রিস্ক থেকেই যাই। তাই অবশ্যই বৈধ পন্থা অবলম্বন করে রোমানিয়া থেকে অন্য কোনো দেশে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করবেন তা না হলে আপনাকে আবার সে দেশের পুলিশ বাসের দেশের আইন অনুযায়ী আপনাকে আবার দেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে। তাই আপনি ভিজিট ভিসার মাধ্যমে রোমানিয়া থেকে বিভিন্ন কান্ট্রি তে গিয়ে সেখানে গিয়ে কাজ করতে পারবেন।
সরকারিভাবে ইতালিতে কর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
রোমানিয়া থেকে ফ্রান্স কিভাবে যাওয়া যায়
রোমানিয়া থেকে ফ্রান্সে যেতে হলে ভিজিট ভিসার মাধ্যমে যেতে হবে এবং ফ্রান্সের ভিজিট ভিসার জন্য আপনাকে দুই মাস সময় দেয়া হবে এবং দুই মাসের মধ্যে আপনি কাজ করতে পারবেন এবং আপনি যদি পার্মানেন্টলি থাকার চিন্তা ভাবনা করেন তাহলে আপনাকে। সে দেশের এম্বাসি সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনার একটি সমস্যার কথা তুলে ধরতে হবে এবং যদি সমস্যা ইসলাম দেখাতে পারেন তাহলে আপনি সে দেশের ভিসা পাওয়ার যোগ্য হবেন। আচ্ছা আপনার দেশের একটি রাজনৈতিক সমস্যার কথা বলে আপনি সে দেশের ভিসার জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন।
রোমানিয়া যেতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন
যারা রোমানিয়া যেতে চান তারা অনেক সময় প্রশ্ন করে থাকেন রোমানিয়া যেতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় সে সম্পর্কে। আসুন জেনেনি রোমানিয়া যেতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
- রোমানিয়া যেতে হলে অনেক কয়েকরকম ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়ে থাকবে। যেমন,
- আপনার পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে এবং সাথে ছয় মাসের বেশি মেয়াদ থাকতে হবে এবং ফাকা পেজ থাকতে হবে।
- আপনার দুই কপি ছবির প্রয়োজন হবে রোমানিয়া যেতে হলে। ছবি সদ্যতোলা হতে হবে।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর প্রয়োজন হবে।
- রোমানিয়া যেতে হলে আপনার হেলথ ইন্সুরেন্স এর প্রয়োজন হবে।
- আপনি যে কাজের জন্য রোমানিয়া যেতে চান সে কাজের উপর অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ডকুমেন্টের প্রয়োজন হবে।
- রোমানিয়া যেতে হলে এনআইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন কার্ড এর প্রয়োজন হবে।
- রোমানিয়া যেতে হলে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর ডকুমেন্ট লাগবে।
- রোমানিয়া যেতে হলে করোনা কার্ড এর প্রয়োজন হবে।
এসকল ডকুমেন্টগুলো থাকলে আপনি রোমানিয়া যেতে পারবেন কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যান্য ডকুমেন্টের প্রয়োজন হতে পারে। আপনি যদি এজেন্সির মাধ্যমে জানতে হলে এজেন্সি আপনাদেরকে জানিয়ে দিবে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়। আর আপনি যদি এই কোম্পানীর মাধ্যমে যান তাহলে কোম্পানি আপনাকে জানিয়ে দেবে কি কি ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয় সে সম্পর্কে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
রোমানিয়া টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
রোমানিয়া টাকা সমান বাংলাদেশি টাকার রেট কত এবিষয়ে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন তাই চলুন দেখে নেয়া যাক রোমানিয়া টাকা বাংলাদেশের কত টাকা হয়ে থাকে বাংলাদেশের টাকা সংক্ষেপে BDT বলা হয় এবং রোমানিয়ার কে RON বলা হয়। বাংলাদেশি ১০০ টাকা সমান রোমানিয়া ৭.২০ টাকা হয়।
রোমানিয়ার বর্তমান অবস্থা
রোমানিয়ার বর্তমান অবস্থা খুবই ভালো এখন চাইলে বাংলাদেশে ঢাকা থেকে আপনারা রোমানিয়ার ভিসা করতে পারবেন এবং রোমানেতে গিয়ে কাজ করতে পারবেন। আগে রোমানিয়াতে কাজ করা কিন্তু অনেকটাই কঠিন হতো এবং বাংলাদেশীদের জন্য কাজ পাওয়া অনেকটাই কঠিন ব্যাপার ছিল। এখন রোমানিয়াতে খুব সহজেই পাওয়া যায় এবং পরিস্থিতি আগের তুলনায় অনেকটাই ভালো।
তবে বর্তমানে রোমানিয়াতে কর্মী সংকট কিছু কিছু কাজে দেখা দিয়েছে। কেননা বর্তমানে রোমানিয়াতে কিন্তু কর্মী ছাঁটাই প্রক্রিয়া চলছে। নতুন বছর উপলক্ষে রোমানিয়াতে কিন্তু ব্যাপকভাবে কর্মী নিয়োগ চলবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে ফ্যাক্টরি কাজ অথবা ড্রাইভিং পেশা বা ফুড ডেলিভারি কাজে কিন্তু বাংলাদেশ থেকে অনেক কর্মী সেখানে গিয়ে কাজ করছে।
রোমানিয়া কোম্পানি
রোমানিয়া গার্মেন্টস ব্যবসার পাশাপাশি এখন কোম্পানি ভিসা চালু করেছে। তাই আপনি কোম্পানি ভিসা নিয়ে আপনি সে দেশে গিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবেন। কনস্ট্রাকশন কম্পানি সহ বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে অথবা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি জন্য বিভিন্ন নিয়োগ কোম্পানি রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি কাজ পেতে পারেন খুব সহজেই।
রোমানিয়া কম্পানি ভিসা
২০২৫ সালের রোমানিয়া কোম্পানি ভিসা চালু করছে এক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে, নেপাল, ইন্ডিয়া, পাকিস্তান সহ প্রায় এশিয়া মহাদেশ থেকে প্রায় ১৫ হাজারের মতো কর্মী নিবে। এক্ষেত্রে যদি বাংলাদেশ থেকে যেতে চান তাহলে বাংলাদেশের ভিসা এজেন্সি গুলো গ্লোবাল ভিসা সার্ভিস সেন্টার থেকেও যেতে পারবেন।
বর্তমানে 2025 সালে কিন্তু রোমানিয়া ভিসা সহ ইউরোপ কান্ট্রির দেশগুলোতে যাওয়া যাচ্ছে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঢাকা থেকে আপনারা ভিসা করে খুব সহজেই সেখানে যেতে পারবেন কিভাবে যাবেন এবং কত টাকা খরচ পর্যায়ক্রমে আমরা উপরে আলোচনা করেছি।
অথবা আপনি যদি দেশের বাইরে থেকে রহমানিয়া কোম্পানি ভিসার মাধ্যমে যেতে চান তাহলেও যেতে পারবেন তবে ক্ষেত্রে দুবাই মালেশিয়া বাহারাইন এই সমস্ত গানটি থেকে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে তবে। প্রথম অবস্থায় আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে ঐ সমস্ত কোম্পানিগুলোতে আবেদন করতে হবে আবেদনে যদি আপনি টিকে যান তাহলেই আপনি খুব সহজে সমস্ত কোম্পানিগুলোতে কোম্পানি ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।
রোমানিয়া কম্পানি ভিসার সব থেকে বড় মাধ্যম হলো অনলাইনে আপনাদেরকে তাদের ওয়েবসাইট গুলোর মাধ্যমে খুঁজে দেখতে হবে যে বর্তমানে কোন কাজের প্রতি নিয়োগ চলছে। সেই কাজ অনুযায়ী যদি আপনারা রোমানিয়াতে আবেদন করেন তাহলেই আপনারা রোমানিয়াতে একেবারে স্বল্প খরচে যাওয়ার সুযোগ করে নিতে পারবেন।
তাই আপনাদের উচিত হবে রোমানিয়াতে যাওয়ার আগে রোমানিয়ার বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলোতে ভালোমতো খোঁজাখুঁজি করে দেখা এর পরে আপনাদের একটি ভালো সিভি তৈরি করে সেখানে সাবমিট করা সাবমিট করার পরে প্রয়োজনে আপনাকে ইমেইলের মাধ্যমে অথবা ফোন কলের মাধ্যমে তারা নিশ্চিত করবে আপনি ভিসা কিভাবে প্রসেস করবেন এই সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে।
রোমানিয়ার ভাষা
রোমানিয়া ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে তারপরে এখন রোমানিয়াতে কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। তবে সব কাজের জন্য এটি উল্লেখযোগ্য নয়। বিশেষ করে ডেলিভারি বয় এবং অন্যান্য কাজগুলোর জন্য অবশ্যই রোমানিয়া ভাষা শিখে তারপরে আপনাকে জবের জন্য আবেদন করতে হবে।
এটি মূলত নতুন বছরের থেকেই শুরু করা হয়েছে। তবে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যেসব কাজের জন্য কিন্তু এটি নয় এটি শুধুমাত্র কয়েকটি কাজের জন্যই এই নিয়ম চালু করা হয়েছে। তবে আপনারা ফ্যাক্টরি ভিসা বা অন্যান্য ভিসা নেওয়ার ক্ষেত্রে বিষয়টি জেনে তারপরে আপনারা ভিসার জন্য আবেদন করবেন।
সরকারিভাবে জাপান ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র কোথায় দেখে নিন
রোমানিয়াতে যাওয়ার জন্য ভাষার গুরুত্ব তেমন হিসেবে দেওয়া হয় না তবে একেবারে অশিক্ষিত হলে রোমানিয়াতে চলা কিন্তু মুশকিল তাই অবশ্যই রোমানিয়াতে যাওয়ার আগে ইংলিশটা ভালো মতো শিখে নিতে হবে কারণ রোমানিয়া বর্তমানে ইউরোপের সদস্য ভুক্ত একটি দেশ। তাই অবশ্যই রোমানিয়াতে যাওয়ার আগে রোমানিয়া ভাষা এবং ইংলিশ সম্পর্কে আপনাদেরকে ভালোমতো জেনেই সেখানে যাওয়া উচিত না হলে কাজ পেতে আপনাদের সমস্যা হতে পারে।
রোমানিয়া জব ভিসা ২০২৪
রোমানিয়া জব ভিসা নিতে হলে আপনাকে রোমানিয়ার ভিসা পাসপোর্ট তৈরি করে সেদেশের ওয়েবসাইটগুলোতে অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে আপনার সিভি দিয়ে। এবং অবশ্যই আপনার পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা দেখাতে হবে সেই সিভিতে। আপনার সিভি তে থাকা মেইল অনুযায়ী আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে অথবা ফোন নাম্বারে মেসেজ করে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে আপনি ভিসা ইনভিটেশন পাবেন কিনা।
আপনারা জেনে খুশি হবেন যে 2024 সালে একেবারে সম্পূর্ণ ভাবে খোলা আছে রোমানিয়ার সকল ধরনের ভিসা। বর্তমানে আপনারা সকল ধরনের ভিসা নিয়ে সেখানে গিয়ে কাজ করার সুযোগ করে নিতে পারবেন তবে আগের থেকে কিছুটা জটিল হয়েছে নিয়ম নীতির ক্ষেত্রে কিন্তু আগের তুলনায় পরিবর্তন হওয়ার কারণে অনেকটাই কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়াচ্ছে দিন দিন।
যদি আপনি ভিসা ইনভাইটেশন পেয়ে যান তাহলে বাংলাদেশে অবস্থিত রোমানিয়ার দূতাবাসের মাধ্যমে আপনারা বিচার যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন। নেওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজনীয় যে সমস্ত দক্ষতাগুলো থাকা দরকার সেগুলো বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত এজেন্সিগুলার মাধ্যমেই আপনি এক্সাম দিতে পারবেন।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সতর্কতা
আপনারা যারা রোমানিয়া দেওয়ার পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই বৈধ কোন এজেন্সির মাধ্যমে যোগাযোগ করে তারপরে আপনারা ভিসার জন্য আবেদন করবেন। বিশেষ করে রোমানিয়াতে যাওয়ার জন্য অনেক ধরনের দালাল বা ভুয়া এজেন্সি রয়েছে এই এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে কখনোই যাওয়ার চেষ্টা করবেন না।
প্রথম অবস্থায় আপনারা যদি এদের মাধ্যমে যেতে চান তাহলে কিন্তু আপনাদের বড় অংকের টাকা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আবার অনেক অবৈধ এজেন্সি রয়েছে যারা কিনা আপনাকে অবৈধ পথে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলতে পারে এই ক্ষেত্রে অবৈধ পথে বলতে গেলে সমুদ্রপথে যখন আপনি যাবেন তখন কিন্তু আপনার বিভিন্ন ধরনের রিস্ক দেখা দিতে পারে।
এমনও হয়েছে যে অবৈধ পথে যাওয়ার সময় নৌকাডুবিতে অনেকেই মারা যায় আবার অনেকেই অনেক ভাবেই জলদস্যদের হাতে শিকার হয়ে থাকে অথবা কোন ডাকাতের হাতে আটক হয়ে যায় পরবর্তীতে বড় অংকে টাকা দাবি করে। তাই এই বিষয়গুলো অবশ্যই আপনাদের নজরে রাখতে হবে অবৈধ পথে কখনোই রোমানিয়াতে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না।
বর্তমানে বৈধ অনেক এজেন্সি রয়েছে যেখান থেকে আপনারা রোমানিয়াতে যেতে পারবেন তবে অবশ্যই আপনাদেরকে সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত এজেন্সি গুলো আছে তাদের মাধ্যমেই যোগাযোগ করতে হবে এক্ষেত্রে আপনারা বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত বড় বড় প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেমন টিটিসি অথবা বুয়েসেল এগুলা থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে বিভিন্ন দেশে আপনারা যাওয়ার সুযোগ করে নিতে পারবেন।
রোমানিয়া ঢাকার কনসুলার সেবা বন্ধ
দীর্ঘদিন যাবত রোমানিয়ার ভিসা কার্যক্রম ঢাকার অফিস থেকে করা হতো কিন্তু বর্তমানে রোমানিয়া সরকার এই সেবাটি বন্ধ করতে যাচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশ জনগণ রোমানিয়াতে কিছুদিন থাকার পরে অন্যান্য তৃতীয় রাষ্ট্রে প্রবেশ করার কারণেই মূলত এই সেবা বন্ধ করতে যাচ্ছে। এর আগে অভিগত কয়েক বছর যাবত রোমানিয়ার সকল ভিসা কার্যক্রম বন্ধ ছিল বাংলাদেশের জন্য। তাহলে কি আবারো এই রোমানিয়া ভিসা কার্যক্রম বন্ধ হতে যাচ্ছে এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।
রোমানিয়ার যাবতীয় ভিসা কার্যক্রম আগে বাংলাদেশের সকল কাজগুলো দিল্লি দূতাবাস থেকে করা হতো। করোনার পর থেকে ঢাকা অফিসের মাধ্যমে এ সমস্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করা হচ্ছিল কিন্তু বর্তমানে রোমানিয়ার সরকার বাংলাদেশের শ্রমিকদের অবৈধ পদ্ধতি অবলম্বন করার কারণেই মূলত এই সেবাটি বন্ধ করতে যাচ্ছে।
তবে এটি কতদিনের জন্য বন্ধ হচ্ছে এবং কি কি নতুন নিয়ম চালু করা হবে এখন পর্যন্ত তেমন কোনো সিদ্ধান্ত জানা যায়নি। তবে বাংলাদেশের অন্যান্য এজেন্সি গুলো বিভিন্ন পদ্ধতিতেই কিন্তু রোমানিয়াতে কাজের ভিসা সহ অন্যান্য যে কোন ধরনের ভিসা নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করতে পারবে বলেও আশা করা যাচ্ছে। তবে সরাসরি যারা দূতাবাসের মাধ্যমে কনসিলার সেবার মাধ্যমে যেতে চাচ্ছিলেন তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু এবার কঠিন একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন