ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে ২০২৩ ( অল্প খরচে )

    ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে ২০২৩


    বাংলাদেশের মানুষ আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, রোমানিয়া ইত্যাদি দেশে যেয়ে থাকেন। আমরা অনেকেই ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে চাই। কিন্তু আমরা সেই দেশগুলো সম্পর্কে মোটামুটি ভাবে জানি না। আজকে আপনাদের সঙ্গে ইউরোপের কয়েকটি দেশ নিয়ে আলোচনা করব যেমন অস্ট্রেলিয়া, পোল্যান্ড, রোমানিয়া নিয়ে। এই দেশগুলোর কাজের ধরন, ভিসা খরচ, কোন দেশে কত টাকা আয়, সর্বনিম্ন বেতন ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।


    ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে

    ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে সেটা নির্ভর করে আপনি ইউরোপের কোন দেশে যাবেন আপনি যদি রোমানিয়া যেতে চান তাহলে ৮ থেকে ১২ লাখ টাকা খরচ হবে। তাছাড়া যদি আপনি ফ্রান্স সহ পর্তুগাল স্পেন অন্যান্য দেশগুলোতে যেতে চান তাহলে ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হবে। তারপরে অনেক ধরনের ভিসা জটিলতা আছে এবং ইমিগ্রেশন প্রসেসে অনেক ধরনের ঝামেলা হবে


    তবে আপনি যদি দেশের বাহির থেকে যেতে চান তাহলে কিন্তু খুবই কম খরচের মধ্যে আপনারা ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে পারবেন। তবে এই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে অবশ্যই জেনে রাখা উচিত যে ইউরোপের দেশগুলোতে ঢোকার জন্য আপনারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অথবা টুরিস্ট ভিসা নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা যাচাই বাছাই করে দেখা হয়


    এক্ষেত্রে যদি আপনি টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনার পূর্বে টুরিস্ট বা ট্রাভেল হিস্টরি সম্পর্কে তারা দেখবে যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে এবং আপনি যদি ভ্রমণ করে থাকেন অধিক জায়গায় তাহলে কিন্তু আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে



    অস্ট্রিয়া যেতে কত খরচ হয়

    আমরা অনেকেই অস্ট্রেলিয়া যেতে চাই কিন্তু আমরা জানি না সে সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু। আজকে আমরা আপনাদেরকে জানাবো অস্ট্রেলিয়া যেতে কত টাকা খরচ হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত। এখানে দুইটা ক্যাটাগরিতে ভিসা করা হয়। দুইটাই কাজ করার সুযোগ থাকে।


    টেম্পোরারি : যেটাতে পিয়ারের অপশন থাকেনা প্রাথমিকভাবে আসবেন পরবর্তীতে আপনি চাইলে সেটা এপ্লাই করতে পারেন। টেম্পোরারি ভিসায় যদি কেবলমাত্র আপনি হন তাহলে আপনার খরচ পরবে। অ্যাপ্লিকেশন ফি 250 ডলার, ইন্সুরেন্স ফি 250 ডলার, স্কিন অ্যাসেসমেন্ট 2500 ডলার। এইগুলো সবকিছু মিলনের পরে যোগফল হয় ৪ হাজার সামথিং।


    এক্সট্রা ফি মাইগ্রেশন এজেন্ট এর জন্য স্পন্সর প্রয়োজন হয় এর জন্য কোম্পানির খরচ হিসেবে 7700 ডলার লাগে। মোট বাংলা টাকা খরচ হয় 4 লাখ টাকার মতো প্রায়ই। এটা আপনার একার ক্ষেত্রে। আর যদি আপনার সঙ্গে স্ত্রী বা অন্য কেউ থাকে তাহলে আপনার খরচ হবে 5 লাখ 70, 80 হাজার টাকার মধ্যে প্রায়।


    অস্ট্রেলিয়াতে আপনারা কয়েক ভাবি যেতে পারবেন এক্ষেত্রে স্টুডেন্ট ভিসা অথবা আপনারা চাইলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়েও যাওয়ার সুযোগ রয়েছে বর্তমানে স্টুডেন্ট ভিসাতে গেলে অনেকটাই কম খরচে যাওয়া যাচ্ছে এবং সহজ পদ্ধতিতে যাওয়া যাচ্ছে


    তবে মনে রাখবেন অস্ট্রেলিয়াতে যাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কিছু দক্ষতা থাকা জরুরি ক্ষেত্রে কি কি দক্ষতা থাকা লাগে এবং কত হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ করা লাগে তা বিস্তারিত ভাবে আমরা এখানে তুলে ধরেছি আশা করি সম্পূর্ণ কনটেন্ট আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলেই বিষয়টি আপনাদের ক্লিয়ার হয়ে যাবে


    অস্ট্রিয়ায় সর্বনিম্ন বেতন

    যদি আপনি ছাত্র হিসেবে জানি ২০ ঘন্টা প্রতি সপ্তাহে কাজ করতে হবে। এবং প্রত্যেক ঘন্টার জন্য আপনি ১২০০ টাকা পাবেন। অস্ট্রেলিয়া সর্বনিম্ন বেতন। যদি কেউ ১০,১৫ ডলার দেয় এটা ইললিগ্যাল ভাবে দেওয়া হবে। তাছাড়াও সেটা নির্ভর করবে আপনি কি ধরনের কাজ করতে চাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার তে যদি ভালো কোন কাজ করেন তাহলে ভালো পরিমাণে বেতন পাবেন


    তবে একজন সাধারণ শ্রমিক বা ওয়েটার বয় হিসাবে এরকমই বেতন দেওয়া হয়ে থাকে অস্ট্রেলিয়াতে। তবে আরো ভালো মানের বেতন নিতে হলে আপনাদেরকে ভালো কোন স্কিল ডেভেলপ করতে হবে অথবা কৃষি কাজের উপর আপনার দক্ষতা দেখালেই আপনি অল্প শিক্ষা যোগ্যতা দিয়েও আপনি অস্ট্রেলিয়াতে ভালো ভেতরে চাকরি করতে পারবেন


    পোল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

    পোল্যান্ড অনেকেরই স্বপ্নের দেশ। যারা পোল্যান্ডের যেতে চান তারা * সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন তারপরে সামনের দিকে অগ্রসর হবেন। শুধু পোল্যান্ডে না যেকোনো বাইরের দেশে যেতে হলে সে দেশ সম্পর্কে ভালোভাবে জানা আমাদের জরুরী। আজকে আপনাদের জানাব পোল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত। করোনার জন্য মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। কিছুদিন আগে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু করা হয়েছে। এখন চাইলে আপনারা সহজেই আবেদন করে পোল্যান্ডে চলে যেতে পারেন।


    পোল্যান্ডে যেতে কত খরচ

    পোল্যান্ডে যেতে হলে আপনার মোট খরচ হবে ৭.৫ থেকে ৯ লক্ষ টাকার মতো প্রায়। তবে সেটা নির্ভর করবে আপনি কি ধরনের ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন আপনি যদি টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান পোল্যান্ডে তাহলে কিন্তু খরচ আরো অনেক কম পড়বে আর আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট বা বিজনেস ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে কিন্তু খরচ আরো দ্বিগুণ হবে


    তাই আপনি যাওয়ার আগে আপনার কোম্পানির মাধ্যমে ভালো মতোই বিষয়গুলো জেনে নিবেন আপনাকে কি ধরনের ভিসা দেওয়া হচ্ছে এবং সেই ভিসার মেয়াদ কতদিন পর্যন্ত থাকবে এবং কি কি সেই সুযোগ-সুবিধা দিতে পারবে এই বিষয়গুলো ভালো মতো জেনে তারপরে পোল্যান্ডে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন


    রোমানিয়া কাজের ভিসা

    ইউরোপ ভুক্ত দেশ রোমানিয়া। রোমানিয়া বর্তমানে বাংলাদেশের অনেকেই রয়েছে। রোমানিয়াতে আগে বাংলাদেশ থেকে লোক নেওয়া হতো যেমন ২০২৩ সালে ৫ হাজার জন লোক নিয়েছে, এবং নতুন বছরে আরো বেশি সংখ্যক রোমানিয়াতে কাজের লোক নিয়োগ দিবে বলে জানিয়েছে রোমানিয়া সরকার এক্ষেত্রে এশিয়া মহাদেশ থেকেই বেশি সংখ্যক শ্রমিক নেবে বলে তারা জানিয়েছে


    তবে রোমানিয়া কাজের ভিসা আপনারা দুই ভাবে নিতে পারবেন এক হচ্ছে সরকারি মাধ্যমে অথবা সরকার নিবন্ধিত এজেন্সীগুলোর মাধ্যমে তবে এই ক্ষেত্রে আপনারা দুইভাবেই যে কোন কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন


    রোমানিয়া ভিসা খরচ

    যারা রোমানিয়া যেতে চান তাদের রোমানিয়ার ভিসা খরচ সম্পর্কে জানা অতি জরুরী। আপনি যদি রোমানিয়াতে যেতে চান তাহলে আপনার ৮ থেকে ১০ লাখ টাকার মতো খরচ হবে। এটি একটি ধারণা দেওয়া হলো এর চেয়ে একটু কম বা বেশি হতে পারে।


    রোমানিয়ার ভিসা প্রসেস কিন্তু এখন বাংলাদেশ থেকেই করা যাচ্ছে এক্ষেত্রে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ করলেই আপনারা বাংলাদেশের বৈধ এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে রোমানিয়া ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন রোমানিয়াতে যাওয়ার প্রসেস আগে কিন্তু অনেকটাই কঠিন ছিল কিন্তু এখন অনেকটাই সহজ


    আপনারা জেনে খুশি হবেন যে রোমানিয়াতে যাওয়ার পরে কিন্তু বর্তমানে আর বসে থাকা লাগছে না অনেকেই অনেকভাবেই সেখানে যাচ্ছে যাওয়ার পরে খুব তাড়াতাড়ি তারা কাজে নিয়োজিত হচ্ছে এবং ভালো পরিমাণ বেতন পাচ্ছে এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার থেকে কিছুদিন আগেও কিন্তু যারা অবৈধভাবে গিয়েছে তাদের কিন্তু বৈধ করা হয়েছে এই বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের অন্যান্য কন্টেন্ট গুলো করতে পারেন


    রোমানিয়া ভিসা পেতে সময় লাগবে

    বর্তমানে রোমানিয়া ভিসা পেতে তিন মাস থেকে ছয় মাস পর্যন্ত সময় লাগে। তাছাড়াও সেটা নির্ভর করবে আপনি কি ধরনের ভিসা নিয়ে রোমানিয়াতে যেতে যাচ্ছেন। কারণ বর্তমানে রোমানিয়াতে সব ধরনের ভিসারী চালু আছে আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে বাংলাদেশে রিক্রটিং এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা তৈরি করে আপনি তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যেই যেতে পারবেন


    তাছাড়া যদি আপনারা স্টুডেন্ট ভিসা অথবা বিজনেস করার জন্য বিজনেস ভিসা নিয়ে রোমানিয়াতে যেতে চান তাহলে কিন্তু ভিন্ন রকম সময় লাগতে পারে। এই ক্ষেত্রে রোমানিয়া দূতাবাসের মাধ্যমে আপনাকে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হওয়ার পরেই আপনি ভিসা পাবেন কিনা এবং পেতে হলে আপনাকে আরো কি কি প্রয়োজনীয় রিকোয়ারমেন্ট প্রদান করা লাগবে সেই বিষয়ে আপনাকে তারা জানিয়ে দিবে


    রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি?


    তবে আগে যেমন ইন্ডিয়া থেকে ভিসা তৈরি করতে হতো কিন্তু এখন সরাসরি বাংলাদেশ থেকেই সরকার নিবন্ধিত রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে আপনারা রোমানিয়ার যাবতীয় ভিসা করতে পারবেন এক্ষেত্রে খুব একটা বেশি সময় লাগবে না


    রোমানিয়া কাজের ধরন যোগ্যতা এবং বেতন

    আপনি রোমানিয়ায় বেশ কয়েক রকম কাজ করতে পারবেন যেমন কারখানার শ্রমিক, কাঠমিস্ত্রি, হোটেল জব ইত্যাদি। দেশে যারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তাদের জন্য রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট বিছানায় খুব সহজেই তাদের নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী বেতন পাই বাংলাদেশের প্রায় 30 হাজার থেকে 5 লক্ষ টাকা। যোগ্যতা অনুযায়ী পেয়ে থাকেন।


    রোমানিয়াতে ড্রাইভিং কাজের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

    বর্তমানে রোমানিয়াতে ব্যাপকভাবে ডায়েটিং কাজের কোটি লোক নিয়োগ দিচ্ছে বিভিন্ন দেশ থেকে। তাই যারা বাংলাদেশ থেকে এবং বাংলাদেশের বাহির থেকে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন রোমানিয়াতে গেলে এই কাজটি খুব সহজেই পেয়ে যাবেন আপনি সেক্ষেত্রে আপনার


     রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি কোথায় জেনে নিন


    ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং ভিসা থাকা লাগবে আপনি বাংলাদেশে সহজে কোন দেশের ডাইভিং করতে পারবেন এমন একটি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা লাগবে তাহলে আপনি রোমানিয়াতে ডায়ালিং এর কাজ করতে পারবেন। আপনি ডাইভিং এর কাজ করে মাসে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন রোমানিয়াতে। রোমানিয়া জব সাইট গুলোতে খুব বেশিরভাগই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে ড্রাইভিং এর জন্য


    রোমানিয়ায় হোটেল বয় এর কাজ

    বর্তমানে রোমানিয়ায় বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ভাবে রোমানিয়ায় পাড়ি জমাচ্ছে। তাছাড়াও বাংলাদেশের বাহিরে যারা কাজ করে তারা সেখান থেকে রোমানিয়া তে বিভিন্নভাবে যাচ্ছে কাজের জন্য। এবং তারা অলরেডি কাজ করছে এবং দেশে টাকা পাঠাচ্ছে এবং নিজে স্বাবলম্বী হচ্ছে। 


    কারণ এশিয়া মহাদেশের মধ্যে কাজ করলে অনেক অংশই টাকা কম পাওয়া যায় সেই হিসাবে যদি আপনি ইউরোপের বিভিন্ন কান্ট্রি তে ঢুকতে পারেন তাহলে দ্বিগুণ হারে টাকা পাবেন কাজ করলে। এজন্য রোমানিয়া সহ অস্ট্রেলিয়া বিভিন্ন ইউরোপ কান্ট্রির ভিতর শ্রমিকরা ঢুকে পড়ছে। তাই আপনিও যদি রোমানিয়ায় যেতে চান তাহলে এই কাজটি অনায়াসে করতে পারবেন


    কানাডা জব ভিসা | কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা


    বর্তমানে রোমানিয়ায় বিভিন্ন কাজের ভিসা রয়েছে সেক্ষেত্রে আপনি রোমানিয়ায় হোটেল বয়ের কাজ করে ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন। রোমানিয়ায় অন্যান্য কাজ করতে হলে আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে। কিন্তু হোটেলবয় কাজগুলো আপনি খুব সহজেই করতে পারবেন এখানে কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে না


    এখানে খাবার পরিবেশন অথবা হোটেল ক্লিনার সহ আদার্স আজগড়া করা লাগবে সেই হিসাবে আপনাকে তারা বুঝিয়ে দিবে এবং আপনি খুব সহজে সেগুলো বুঝতে পারবেন। রোমানিয়ায় হোটেল বয়ের কাজ গুলা করতে আপনার কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে না এইজন্য আপনার জন্য সহজ হবে


    ফ্রান্সে যাওয়ার খরচ কত

    ফ্রান্সে যাওয়ার জন্য খরচ সেটা নির্ভর করবে আপনি কোন মাধ্যমে যেতে চাচ্ছেন আপনি যদি দেশের বাইরে থেকে যেতে চান তাহলে কম খরচের মধ্যে যেতে পারবেন তবে বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার প্রসেস কিন্তু একেবারে কঠিন একটি ব্যাপার। আপনি যদি নির্ধারিত কোন জবের মাধ্যমে ফ্রান্সে যেতে পারেন তাহলে কম খরচের মধ্যে যেতে পারবেন


    তাছাড়া আপনি যদি নিজের খরচে যেতে চান তাহলে বাংলাদেশের অনেক এজেন্সি রয়েছে তারা আপনাকে ফ্রান্সে পাঠাতে পারবে তবে এক্ষেত্রে খরচ কিন্তু আপনার ১২ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৮ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। তারপরেও অনেক ধরনের জটিল কোন সমস্যা হতেও পারে তাই আপনার উচিত হবে ইন্ডিয়া দূতাবাসের মাধ্যমে অথবা দুবাই মালয়েশিয়া বা অন্যান্য দেশের মাধ্যমে ফ্রান্সে যাওয়া


    ফ্রান্সের ভিসা কিভাবে পাবেন

    আপনি যদি ফ্রান্সের টুরিস্ট ভিসা নিতে চান তাহলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে বিশ্বের কয়েকটি দেশে ভ্রমণ করা লাগবে তারপরে আপনি ফ্রান্সের টুরিস্ট ভিসা নিতে পারবেনটুরিস্ট ভিসা নিয়ে ফ্রান্সে যাওয়ার পরে আপনি সেখানে একটি কাজ সংগ্রহ করে পরবর্তীতে সেই কোম্পানির মাধ্যমে আপনি একটি ইনভাইটেশন লেটার নিয়ে পুনরায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে কনভার্ট করে নিতে পারবেন। ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় ফ্রান্সে কিন্তু কাজের বেতন এবং সুযোগ সুবিধা বেশি পাওয়া যায়


    বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়


    তাই অনেকেই চেষ্টা করে থাকে ফ্রান্স সহ ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোতে যাওয়ার তবে অন্যান্য দেশের তুলনায় পোল্যান্ড ফ্রান্স ইতালি এই সমস্ত রাষ্ট্রগুলোতে প্রসেস অনেকটাই সহজ তাই অনেকেই কম খরচে এবং স্বল্প খরচের মধ্যেই এই দেশগুলোতে যাওয়ার চেষ্টা করে। তাই আপনি যদি সহজ ভাবে এবং একটি কাজ নিয়ে যেতে চান তাহলে এই কয়েকটি রাষ্ট্রের মধ্যে আপনারা দেখতে পারেন


    পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে

    বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যেতে হলে খরচ পড়বে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১৬ লক্ষ টাকা পর্যন্তবাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের ভিসা করতে পারবেন তবে আপনি যদি ভালো মানের কাজ নিয়ে পর্তুগালে যেতে চান তাহলে এরকম খরচ পড়বে। তাছাড়া আপনি যদি টুরিস্ট ভিসা বা অন্যান্য ভিসার মাধ্যমে পর্তুগালে যেতে চান তাহলে কিন্তু খুবই কম খরচের মধ্যে যেতে পারবেন


    তবে আপনারা চেষ্টা করবেন প্রথম অবস্থায় পর্তুগালে দেশের বাইরে থেকে যাওয়ার এ ক্ষেত্রে আপনাদের খুবই স্বল্প সময়ের মধ্যেই দেশের বাহিরের এজেন্সি থেকে আপনারা পর্তুগালের ভিসা তৈরি করতে পারবেন এক্ষেত্রে তেমন কোনো সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় না


    পর্তুগাল যেতে কত বয়স লাগে

    পর্তুগালের স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে হলে বয়স হতে হবে ১৮ বছর। আর আপনি যদি টুরিস্ট ভিসা বা অন্যান্য ভিসা নিয়ে যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে ১৮ বছরের উর্ধ্বে বয়স হতে হবে। পর্তুগালের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার জন্য আপনার বয়স হতে হবে ২১ বছর তারপরে আপনি পর্তুগালের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন

    তাছাড়া আপনি যদি ড্রাইভিং এর কাজ করার জন্য বা অন্যান্য কাজের জন্য যেতে চান তাহলে কিন্তু আপনার কোম্পানির রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী জেনে নিতে হবে বর্তমানে তারা কত বছর পর্যন্ত এলাও করছে সেই বিষয়টি দেখে তারপরেই আপনি পর্তুগালে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন


    পর্তুগাল ওয়ার্ক ভিসা ফর বাংলাদেশী

    পর্তুগালের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং অন্যান্য ভিসা সার্ভিস বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পাওয়া যাচ্ছে এক্ষেত্রে ইন্ডিয়াতে গিয়েও করতে পারবেন এবং বাংলাদেশ থেকেও করতে পারবেন। তবে আপনাদের মনে রাখা উচিত যে অবশ্যই সরকার নিবন্ধিত রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমেই কিন্তু আপনাদেরকে পর্তুগালের পারমিট ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাদের আগের তুলনায় অনেকটাই সহজ হবে বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী

    সরকারিভাবে পর্তুগালের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে বিএমইটি অথবা বুয়েসেলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদেরকে জেনে এবং নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী জেনে তারপরে আপনাদেরকে আবেদন করতে হবে তারপরে আপনারা বাংলাদেশ থেকেই পর্তুগালের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন

    দুবাই কাজের ভিসা | দুবাই ভিসা আজকের খবর


    সাধারণত ইউরোপে যাওয়ার জন্য বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া অনেকটাই সহজ হয়েছে কিন্তু এর আগে কিন্তু ইন্ডিয়া থেকে যাওয়া লাগতো বর্তমানে অনেক দেশ আছে যেগুলোতে কিন্তু এখন পর্যন্ত ইন্ডিয়ার মাধ্যমেই যাওয়া লাগে এক্ষেত্রে আপনারা সরাসরি ইন্ডিয়ান দূতাবাসে গিয়ে ওই সমস্ত দেশের ভিসা নিতে পারবেন এক্ষেত্রে কিভাবে নিবেন ইউরোপের দেশগুলোর ভিসা তা বিস্তারিতভাবে আমরা নিচে আরো জানিয়ে দিচ্ছি


    আপনি যদি বর্তমানে দেশের বাহিরে অবস্থান করেন তাহলে ওই সমস্ত দেশের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী কিন্তু ইউরোপের দেশগুলোতে ঢোকার ব্যবস্থা করতে পারবেন এই ক্ষেত্রে লোক থাকা দরকার অথবা ভালো যদি টাকা থাকে আপনার যদি বেশি পরিমাণ টাকা থাকে তাহলে কিন্তু ইউরোপের যে কোন একটি দেশে সেটেল হওয়ার জন্য চিন্তা ভাবনা করতে পারেন এক্ষেত্রে কিভাবে করবেন তাহলে চলুন দেখে নেই


    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন