আজকে আমরা মূলত আলোচনা করব সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় কি এবং সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ হয়ে থাকে এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো নিয়ে। সেই সাথে আপনারা আরো জানতে পারবেন সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য কি ধরনের প্রশিক্ষণ নেওয়া উচিত এবং কোন এজেন্সি গুলোর সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য ২০২৩ সালের নতুন ভাবে নতুন কিছু নিয়ম চালু করেছে। আগে যে কেউ চাইলেই কিন্তু সরকারিভাবে কর্মী ভিসা বা শ্রমিক ভিসা নিয়ে বিদেশে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত হতে পারতো তবে এখন বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অনেক কাগজপত্র লাগে। যেমন প্রয়োজন পড়তে পারে আপনি সেই দেশের ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার অথবা নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করার।
সরকারিভাবে বিদেশে কেন যাবেন
কেউ যদি সরকারিভাবে বিদেশে যেতে পারে তাহলে তার জন্য হবে সুবর্ণ একটি সুযোগ। কেননা বর্তমান সময়ে বিদেশে যাওয়ার জন্য অনেক টাকা পয়সা খরচ করতে হয় পাশাপাশি বিদেশে কাজ পাওয়া কিন্তু অনেকটা কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। আবার অনেকেই আছে যারা বেসরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার জন্য অত পরিমান টাকা পয়সা খরচ করতে পারে না তাই সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্যই চিন্তা ভাবনা করে থাকেন।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য নানারকমের সুযোগ সুবিধা পাবেন ভালো পরিমাণ বেতন এবং থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা পাশাপাশি ভালো কোন কোম্পানিতে চাকরি করার। এক্ষেত্রে সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য খুবই সীমিত খরচ বহন করা লাগে এবং কোন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে সরাসরি সরকার কর্তৃক সেটা সমাধান করা হয়। তাছাড়া আরও অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা আছে নিচে তা বিস্তারিত করে তুলে ধরা হলো।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ ২০২৩
২০২৩ সালে রোমানিয়া সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলোতে সরকারিভাবে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে যারা ২০২৩ সালে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন তারা নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে সরকারিভাবে বিদেশ যেতে পারবেন। সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া সহ আরো কয়েকটি দেশে সরকারিভাবে ( বুয়েসেল ) এর মাধ্যমে কর্মী পাঠাবে।
সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য ওই দেশের ভাষা সম্পর্কে আপনাকে প্রশিক্ষণ নিতে হবে পাশাপাশি নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করেই আপনারা সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন তবে আবেদন করার জন্য বাংলাদেশের সরকার নিবন্ধিত বিভিন্ন ধরনের রেকর্ডিং এজেন্সি রয়েছে এই সমস্ত রেকর্ডিং এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে তাদের দেওয়ার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন করতে হবে।
কিভাবে আপনারা সরকারিভাবে ঐ সমস্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে যেতে পারবেন এবং যাওয়ার জন্য কত টাকা সর্বনিম্ন খরচ হবে এই সমস্ত তথ্য গুলোর নিচে আমরা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছি আশা করি সম্পূর্ণ কনটেন্টই যদি আপনারা পড়েন তাহলে সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আপনারা জানতে পারবেন।
মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় কি
- শ্রমিক ভিসা নিয়ে
- ক্লিনার
- ফ্যাক্টরি
- কোম্পানি
- শিক্ষার্থী হিসেবে
- টুরিস্ট ভিসা নিয়ে
- কৃষি ভিসা নিয়ে
- ফুট প্যাকেজিং
- মেকানিক্যাল
- ইঞ্জিনিয়ার
- ডাক্তার
- টিচার
- গার্মেন্টস কর্মী
- ফুড ডেলিভারি
- রেস্টুরেন্ট কর্মী
- সিকিউরিটি গার্ড
- ইত্যাদি
সরকারিভাবে বিদেশ যেতে কত টাকা লাগে
সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে রোমানিয়া, দুবাই, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, ওমান, ইতালি, ফিজি সহ আরো অনেক দেশ রয়েছে যেখানে কম খরচে সরকারিভাবে যাওয়া যায়। তাছাড়া আরো অনেক দেশ রয়েছে যেখানে সরকারিভাবে কর্মী পাঠানো হয়।
সরকারিভাবে যদি আপনি বিদেশে যেতে পারেন তাহলে কম খরচের মধ্যে যেতে পারবেন এবং নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে অনেক দেশ আছে যেখানে একেবারেই কোন ধরনের টাকা পয়সা লাগে না বিদেশে যাওয়ার জন্য। এক্ষেত্রে প্রথম অবস্থায় আপনাকে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা খরচ করতে হতে পারে তবে পরবর্তীতে আপনি যখন নির্বাচিত হয়ে যাবেন এবং আপনার কর্মস্থানে যোগদান করার পরেই আপনার টাকা ব্যাক করে দেয় তারা।
সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়
চাকরি নিয়ে সরকারিভাবে যাওয়ার উপায়
সরাসরি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কোন ধরনের চাকরি নিয়ে আপনি বিদেশে যেতে পারবেন না এক্ষেত্রে আপনাকে নিজেকেই একটি চাকরি ঠিক করে তারপরেই বিদেশে যেতে হবে। তাছাড়া আপনি যদি প্রবাসী কর্মী হিসেবে চাকরি নিয়ে সরকারিভাবে যেতে চান তাহলে কিন্তু যেতে পারবেন। তাছাড়া কিন্তু সরকার কর্তৃক বিভিন্ন দেশে চাকরি নিয়ে আপনি যেতে পারবেন না।
আপনি
অন্য দেশে গিয়ে চাকরি করতে চাইলে আপনাকে সর্বপ্রথম দেখতে হবে কোন দেশের কোম্পানি বা সেক্টরে চাকরির
জন্য কোন সার্কুলার দিয়েছে কিনা। আশেপাশে দেশগুলোতে চাকরির জন্য দক্ষতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সে তো আপনি
দক্ষতা সম্পন্ন হলে চাকরি পাওয়া সহজ হবে।
দুবাই ড্রাইভার কর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
বিদেশে
যেসব চাকরির জন্য সার্কুলার দেওয়া হয় সেই সব সার্কুলার গুলোতে
আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন এবং বিভিন্ন নোটিশ দেখতে পারবেন। সরকারি ভাবে আপনি বুঝিয়েছেন যেতে চাইলে পারভীন নামের লিস্ট বের করতে হবে। এজন্য আপনাকে নিকটস্থ জেলা থেকেই বা প্রবাসীকল্যাণ শাখায়
যোগাযোগ করে নির্দেশনা অনুযায়ী কার্যাবলী সম্পন্ন করতে হবে।
সরকারিভাবে শ্রমিক ভিসা পাওয়ার উপায়
আপনি যদি সরকারিভাবে শ্রমিক ভিসা নিতে চান তাহলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে একটি নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে হতে পারে সেটা কৃষি কাজ, ফ্যাক্টরির কাজ, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিশিয়ান, ডাইভিং সহ বিভিন্ন কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করেই সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন
সেই সাথে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কোন ধরনের বিদেশ যাওয়ার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়া মাত্রই আপনাকে আবেদন করতে হবে
রোমানিয়া যাওয়ার এজেন্সি এবং কাজের চাহিদা কি জেনে নিন
তবে স্পেসিফিক কিছু দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট ভাষা শেখা লাগে তবে সাধারণত দুবাই মালোশিয়া সিঙ্গাপুর অন্যান্য রাষ্ট্রগুলোতে যাওয়ার জন্য ভাষা কিন্তু অতটা জরুরি না। তবে এখানে কিন্তু কাজের বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করেই ঐ সমস্ত দেশগুলোতে যাতে হয়।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার যোগ্যতা
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার যোগ্যতা হিসেবে কয়েকটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হয়ে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় হলো আপনার শারীরিক গঠন। নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা। আপনি যে দেশে যাবেন সেই দেশের ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান। তাছাড়াও আরো অন্যান্য বিষয়গুলো দেখা হয়ে থাকে তাহলে চলুন নিছে দেখা নেওয়া যাক সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার যোগ্যতা গুলো কি কি।
- নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা
- ৬ মাস মেয়াদে একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট
- কোন ধরনের অবৈধ কাজে জড়িত না থাকা
- কাজের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা
- পূর্বে কোথাও কাজ করে থাকলে তার প্রমাণ
- শারীরিকভাবে বিকলাঙ্গ না হওয়া
- দীর্ঘদিন যাবত বিদেশে কাজ করার মনোভাব
- শরীরের জটিল কোন রোগ না থাকা
তাছাড়াও বিভিন্ন ধরনের গুলো দেওয়া থাকে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য তবে অবশ্যই আপনারা যেই দেশে যাচ্ছেন অথবা যেই এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে সরকারিভাবে যাচ্ছেন। ওই এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আপনারা ভালোমতো জেনে নিবেন কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে এবং কি কি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা লাগবে সেই বিষয় সম্পর্কে।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগে যেগুলার মাধ্যমে আপনারা সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন
- পাসপোর্ট
- চাকুরির চুক্তিপত্র
- ব্যাংক একাউন্ট
- ভিসা
- দূতাবাসের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার
- জনশক্তি ব্যুরো ছাড়পত্র
- মেডিকেল রিপোর্ট
- টিকিট
- টাকা প্রদানের রসিদ ও চুক্তিপত্র
সরকারিভাবে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার উপায়
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার আগে লক্ষ্যণীয় বিষয়
বিদেশে
সরকারিভাবে চাকরি করতে গেলে আপনাকে কর্মসংস্থান সম্পর্কিত সকল ইনফরমেশন জানতে হবে। তারা কি ধরনের কাজ করে থাকে এবং বেতন কত টাকা প্রদান করে থাকে এবং সুযোগ-সুবিধা কি এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো জেনে নিতে হবে
আপনি
যে কোম্পানিতে চাকরির জন্য যাবেন সে কোম্পানি চাকরি
দাতার ফোন নাম্বার ও ঠিকানা রাখতে
হবে। এতে করে আপনি যদি কোন ধরনের সমস্যায় পড়ে যান তাহলে কিন্তু সেই কোম্পানির নাম্বার অনুযায়ী যোগাযোগ করলে আপনার প্রতি একটি ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে
আপনি
কি কাজের জন্য যাচ্ছেন সে কর্ম সম্পর্কে
জেনে নিতে হবে। এবং আপনাকে সেই কর্মের জন্য কত টাকা বেতন দেয়া হবে এবং কি কি সুযোগ সুবিধা পাবেন এবং থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা কি সেই বিষয় নিয়ে আপনারা অবশ্যই আপনার এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে যোগাযোগ করে নিবেন
আপনি
যে চাকরির জন্য যাচ্ছেন সে চাকরির মেয়াদ
কতদিন তার সম্পর্কে খুঁটিনাটি সকল কিছু দেখে নিতে হবে। কেননা অনেকেই বর্তমানে চাকরি নিয়ে যাচ্ছে যাওয়ার পরে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যেও চাকরি হারিয়ে যাই
কুয়েত কাজের ভিসা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনি বিদেশে বেকার অবস্থায় থাকা লাগতে পারে আবার এমনও হতে পারে আপনাকে আবার দেশেও ফেরত আসা লাগতে পারে তাই অবশ্যই আপনার চাকরির মেয়াদ সম্পর্কে জেনে নিবেন এবং আপনার বেতন কত এই বিষয়টি ভালোমতো জেনে নিবেন এবং তাদের কোম্পানি কতদিন পর্যন্ত চালু থাকবে সেই বিষয়গুলো জেনে
চাকুরীর
ক্ষেত্রে আপনার মাসিক বেতন জায়গাটা অনেক বেশি জরুরী। চাকরি যাওয়ার পুর্বে আপনার মাসিক বেতন সম্পর্কে জেনে নিবেন। আপনি যদি দালালের মাধ্যমে যেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে কিন্তু বেতন দালালের হাতেই দেওয়া হয় এক্ষেত্রে দালাল আপনার অধিকাংশ বেতন কেটে রেখে আপনার হাতে দিতে পারে তাই অবশ্যই বেতন সম্পর্কে এই বিষয়টি ক্লিয়ার করে নিবেন
আপনি
যেখানে চাকরির জন্য যাচ্ছেন সেখানে আপনার নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরী। কোনরকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে কিনা এবং ঝুঁকি থাকলে যুক্তিগুলো কেমন তার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবেন। থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা কোথায় এবং আপনারা কতদিন পর্যন্ত এই সুযোগ-সুবিধা গুলো পাবেন এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো জেনে নেওয়া উচিত
সাধারণত
নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েরা অনেক পরিশ্রম করে টাকা আয় করে। তারা অনেক পরিশ্রম করে সে তো ওভারটাইম
সম্পর্কে জেনে যাওয়া জরুরী। কেননা ওভারটাইম এর সুযোগ থাকলে
টাকা আয় করা ও বেশি হবে। তাই অবশ্যই ওভারটাইম সম্পর্কে আপনার কোম্পানির মাধ্যমে সেটা জেনে নিতে হবে
বুয়েসেলের মাধ্যমে কাতার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
আপনি
যেখানে চাকরি করতে চাচ্ছেন সেখানে সপ্তাহিক ছুটি কেমন তার সম্পর্কে জেনে নেবেন। অনে কোম্পানি রয়েছে সপ্তাহে দুইদিন পর্যন্ত ছুটি দেয় আবার অনেক কোম্পানি রয়েছে শুধুমাত্র একদিন অথবা নির্দিষ্ট ঘন্টা অনুযায়ী ছুটি দিয়ে থাকে তাই অবশ্যই সাপ্তাহিক ছুটি কতদিন দিচ্ছে এবং আপনি কত ঘন্টা ডিউটি করছেন এই বিষয়টি জেনে নিতে হবে
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন