২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে দুবাইয়ে কর্মী নিয়োগ দেবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়। তাই বর্তমানে যারা দুবাই কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য ২০২৩ সালটা একটি সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে ধরে নিতে পারেন। এই ক্ষেত্রে সরকারিভাবে এবং বিভিন্ন সরকার নিবন্ধিত এজেন্সির মাধ্যমে এই সমস্ত দুবাইয়ের কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন।
তবে এক্ষেত্রে আপনাদেরকে জানানো যাচ্ছে যে দুবাই সরকার বর্তমানে অভিজ্ঞ শ্রমিকদের গুরুত্ব বেশি দিয়েছে সেই হিসাবে বাংলাদেশ থেকে আগে থেকে আপনাদেরকে বিভিন্ন কাজের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে তারপরে দুবাইয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বিগত বছরগুলো থেকে বিভিন্ন কাজের জন্য বিভিন্ন রকম শ্রমিক নিয়েছে দুবাই সরকার তবে এক্ষেত্রে এবারে কিন্তু দক্ষ শ্রমিকদের গুরুত্ব বেশি দেবে বলে তারা জানিয়েছে।
অনেকদিন যাবত দুবাই সরকার বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেয়া বন্ধ করে দিয়েছিল তারা আবার নতুনভাবে বাংলাদেশকে যোগাযোগ করে তারা কাজের জন্য আবার বাংলাদেশি শ্রমিক নিতে ইচ্ছা পোষণ করেছেন এই নিয়ে মন্ত্রণালয়ে তাদের সঙ্গে কথা হয়েছে এবং স্বাক্ষর হয়েছে তারা এ বছর থেকেই বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার কথা আছে।
এবার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশি শ্রমিক ইলেকট্রিশিয়ান, লেবার, ক্লিনার, মিশন পেইন্টার, এ সমস্ত বিষয়ের প্রতি তারা ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং দক্ষ তার সাথে কাজগুলো করতে পারবেন এ জন্য আপনাদেরকে ট্রেনিং নিয়ে আগেই প্রস্তুত থাকতে হবে যাতে আপনি যেকোন সময় ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।
দুবাই কাজের ভিসা ২০২৩
দুবাইয়ের বিভিন্ন কোম্পানিতে ২০২৩ সালে নতুন ভাবে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। তাছাড়াও সরকারি নিবন্ধিত এজেন্সির মাধ্যমেও দুবাইয়ের কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে পারবে। তবে এবারের দুবাইয়ের কাজের ভিসা সংগ্রহ করার জন্য নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর প্রশিক্ষণ সনদ দেখানো লাগবে। তারপরে আপনারা দুবাইয়ের কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন।
বিগত বছরগুলো থেকে অভিজ্ঞ শ্রমিক ছাড়াও কিন্তু দুবাই যাওয়া যেত কিন্তু ২০২৩ সালে এখন একটি নতুন নিয়ম করেছে যেটার মাধ্যমে আপনাদেরকে অবশ্যই নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে তারপরে দুবাই যেতে হবে যদি আপনি একজন ইলেকট্রিশিয়ান কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইলেকট্রিক সম্পর্কে ভালো কাজ জানতে হবে তারপরে আপনি দুবাই কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন।
দুবাই কাজের ভিসার খবর
দুবাইয়ে বর্তমানে সব ধরনের কাজের ভিসা চালু আছে। বর্তমানে যারা দুবাইয়ে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা খুব সহজেই এখন দুবাইয়ের ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে এবারের কাজের বিচার সংগ্রহ করার জন্য নতুন কিছু নিয়ম চালু করেছে। দুবাইয়ের কাজের ভিসা সংগ্রহ করা পূর্বে আপনাদের অবশ্যই মেডিকেল টেস্ট এর গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
দুবাই কাজের ভিসা খরচ ২০২৩
২০২৩ সালে কাজের ভিসার খরচ আগের তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে বর্তমানে যেকোনো ধরনের কাজের ভিসা নিয়ে যেতে হলে খরচ পড়বে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে সরকারি ভাবে যদি যেতে চান তাহলে আগের তুলনায় সামান্য খরচ বেড়ে গিয়েছে। এক্ষেত্রে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে আপনি দুই লক্ষ টাকার মধ্যেই সরকারিভাবে আপনি যেতে পারবেন।
তবে সরকারিভাবে যদি আপনি যেতে পারেন পরবর্তীতে আপনার সম্পূর্ণ টাকাটা আবার পুনরায় ব্যাক করে দেয় এক্ষেত্রে আপনাদেরকে প্রথম অবস্থায় আপনাদেরকে সরকারিভাবে সিলেক্টেড হলেই তারপরে আপনারা শুধুমাত্র এই সুযোগটি পাবেন।
দুবাই ভিজিট ভিসা কি বন্ধ
করোনা মহামারীর কারণে দুবাই সরকার তাদের ভিসা কার্যক্রম এবং বিমান সার্ভিস বন্ধ রেখেছিল কিন্তু দেশটিতে বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক হাওয়াই দুবাই সরকার নতুন ভাবে আবার কার্যক্রম চালু করতে যাচ্ছে তাদের পর্যটন ভিসা কিছুদিনের মধ্যেই চালু করার কথা আছে হতে পারে জুলাই অথবা আগস্টের মধ্যে তারা পুরোপুরিভাবে পর্যটন ভিসা চালু করে দিবে।
দুবাই করোনার খবর
বর্তমানে দুবাই করোনার খবর আগের তুলনায় অনেকটাই স্বাভাবিক তবে সম্পূর্ণভাবে এখনো কমাতে পারেন তবে আগের থাকে সংক্রমণের হার অনেকটাই কমে গেছে এজন্য দুবাইয়ের সরকার তারা গত এক মাসের মধ্যেই ভিসা কার্যক্রম চালু করার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে তারা ভিজিট ভিসা সহ শ্রমিক ভিসা নিয়ে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বৈঠক করছে।
রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি?
দুবাই কাজের ভিসা
দুবাই সরকার তারা নতুন উদ্যোগ নিয়েছে তারা বাংলাদেশ থেকে এবার অনেক লোক নিয়োগ দেওয়ার কথা রয়েছে তারা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছে তারা বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিতে ইচ্ছুক এবং তারা বিভিন্ন কাজের প্রতি লোক নিবে সে ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি শ্রমিককে দক্ষ হতে হবে সেই বিষয়েও কথা বলেছে তাদের বৈঠকে। কর্ণ সহ বিভিন্ন কারণে দুবাই সরকার তাদের বিচার কার্যক্রম বন্ধ রেখেছিল। তাই তারা নতুনভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক করে আবার বিচার কার্যক্রম চালু করতে যাচ্ছে শ্রমিকদের জন্য।
দুবাই যেতে কত টাকা লাগে
বর্তমানে ২০২৩ সালে দুবাই যেতে হলে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ লাগবে। তবে আপনি যদি সরকারি ভিসা নিয়ে দুবাইয়ে যেতে চান তাহলে খরচ পড়বে একেবারে সীমিত আকারে। সরকারিভাবে দুবাই যেতে ১ থেকে দেড় লক্ষ টাকা লাগবে।
অনেকেই জানে যে দুবাইয়ের সরকারিভাবে যেতে হলে খুবই কম খরচের মধ্যে যাওয়া যায়। কিন্তু বেসরকারিভাবে যদি আপনি যেতে চান তাহলে সরকারিভাবে যাওয়ার থেকে দুই কোনারও বেশি টাকা লাগে। তাই আপনারা যারা অভিজ্ঞ শ্রমিক রয়েছেন তারা প্রথম অবস্থায় সরকারীভাবে যাওয়ার চেষ্টা করবেন এক্ষেত্রে সরাসরি বুয়েসেলের মাধ্যমেও যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে তাদের অফিসিয়াল ভাবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনারা ভিসা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ভালো মতো জেনে নিতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
দুবাইয়ের সব থেকে চাহিদা সম্পন্ন কাজের লিস্ট
পেইন্টার
ক্লিনার
মিশন
লেবার
ইলেকট্রিশিয়ান
গৃহকর্মী
কৃষি
গবাদি পশু পালন
মেকানিক্যাল
শিক্ষক
হিসাব রক্ষক
সিকিউরিটি গার্ড
ড্রাইভিং
মেডিকেল ক্লিনার
মসজিদ ক্লিনার
মুয়াজ্জিন
ইমাম
ডেলিভারি বয়
গ্যারেজ ম্যান
ক্যারিংম্যান
ফুড প্যাকেজিং
রেস্টুরেন্ট কর্ম
রান্নার কাজ
কম্পিউটার অপারেটর
দুবাইয়ে যারা শ্রমিক হিসাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা চাইলে এই কাজগুলোর উপর গুরুত্ব দিতে পারেন এক্ষেত্রে বর্তমানে দুবাইয়ে এই কাজগুলো পাওয়া সহজ এবং বেতন অন্যান্য কাজের তুলনায় অনেকটাই বেশি। সেই সাথে এখানে পাঁচ বছর মেয়াদী আপনারা কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে ঐ সমস্ত কোম্পানির মাধ্যমেই আপনারা পুনরায় আবার দুবাইতে গিয়ে কাজ করতে পারবেন।
তবে এই সমস্ত কাজের উপর অবশ্যই আপনাদের গুরুত্ব দিতে হবে কেননা বর্তমানে দুবাই সরকার দক্ষ শ্রমিকদের গুরুত্ব দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সেই সাথে যারা বর্তমানে বা অতীতে দুবাইয়ে কাজে নিয়োজিত ছিল তাদের বিষয়েও বিবেচনার কথা তারা জানিয়েছে এক্ষেত্রে যারা বিদেশ ফেরত কর্মী রয়েছে তাদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে এবারের বছরে।
দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি
বর্তমানে দুবাইয়ে সব থেকে চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলো হলো হোটেল কর্মী, ক্লিনিং কাজ, ফ্যাক্টরি কর্মী, ইলেকট্রিক্যাল, কনস্ট্রাকশন, মেকানিক্যাল, রোড ক্লিনার, গৃহকর্মী, শিক্ষক, সিকিউরিটি গার্ড, সহ আরো অনেক কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে বর্তমানে।
তাছাড়াও দুবাইয়ের বর্তমানে আরো অনেক ধরনের কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে যেমন কৃষি কর্মী এবং গবাদি পশু পালন সহ আরো অনেক কাজ রয়েছে। বর্তমানে যারা শ্রমিক ভিসাতে দুবাই গিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তারা চাইলে এই সমস্ত কাজের জন্য যেতে পারেন এক্ষেত্রে খুব সহজেই আপনারা দুবাইয়ের ভিসা পেয়ে যাবেন এবং বেতন ৩৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৬৫ হাজার এবং ১ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে
তাই এই চাহিদা সম্পন্ন কাজের মধ্যে যদি আপনারা কেউ অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে কিন্তু সেখানে কাজ পাওয়া সহজ হয় এবং ভালো পরিমাণ বেতন পাওয়া যায়। তবে আপনারা যদি এই সমস্ত কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে বাংলাদেশ থেকে দুবাইতে যেতে পারেন তাহলে আরো ভালো ডিমান্ড পাবেন এবং কাজের জন্য আপনাদেরকে বসে থাকা লাগবে না।
ইলেকট্রিশিয়ান: এর ওপর দুবাই বর্তমানে কাজের অনেক চাহিদা বেশি কারণ এখানে প্রতিনিয়ত নতুন ভবন তৈরি হচ্ছে এবং সেই সমস্ত জায়গা গুলোতে ইলেকট্রিশিয়ান নিয়োগ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে কর্তৃপক্ষ এবং দক্ষ ইলেকট্রিশিয়ান হলে সেখানে অনেক ভালো দামে কাজ করতে পারবেন। যারা ইলেকট্রিশিয়ান নিয়ে কাজ করার আগ্রহ আছে তারা এই বিষয়ের প্রতি দেশ থেকেই দক্ষ হয়ে সেখানে পাড়ি জমাতে হবে তাহলে আপনাকে কাজের জন্য বসে থাকা লাগবে না।
কম্পিউটার অপারেটর: দুবাই বর্তমানে এটার গুরুত্ব খুবই বেশি কারণ দুবাই হলো একটি পর্যটনকেন্দ্র সেখানে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটারের কার্যক্রম চলে এবং সেখানে পর্যাপ্ত ভাবে কম্পিউটার অপারেটর এর অভাব রয়েছে তাই এই কাজের প্রতি বর্তমানে অনেক বেতন দিয়ে লোক নিয়োগ দিতে হচ্ছে এখনো এটার ঘাটতি পুরোপুরিভাবে মেটাতে পারেনি সরকার তাই নতুন ভাবে আবার কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগ দেওয়া দ্রুত পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে তাই যারা সেখানে পাড়ি জমাতে চান অবশ্যই কম্পিউটার বিষয়ে দক্ষ হয়ে সেখানে আপনার স্বপ্নের কাজটি নিতে পারবেন।
দুবাই থেকে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বিস্তারিত
ক্লিনার:ক্লিন আপদে এর আগেও অনেক সংখ্যক লোক নিয়েছে তার পরেও তাদের ঘাটতি রয়ে গেছে এজন্য বর্তমানে ক্লিনার পদেও নতুনভাবে নিয়োগ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে দুবাই সরকার এজন্য বর্তমানে শ্রমিকের চাহিদা আরো বেড়ে যাচ্ছে এই কাজের বেতন অন্যান্য কাজের থেকে কম নয় তবে ডিউটি ক্ষেত্রে একটু বেশি হতে পারে তার পরেও এখানে ভালো পরিমাণ বেতন দেওয়া হয় এখানে তেমন কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন থাকে না তবে ন্যূনতম কিছুটা যোগ্যতা অর্জন করে নিয়ে সেখানে পাড়ি জমাতে হবে।
দুবাই ভিসার দাম কত
দুবাই ভিসার দাম কত সেটা নির্ভর করবে আপনি কি ধরনের ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে চাচ্ছেন সেটার উপর। কেউ যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে চাই তাহলে খরচ পড়বে ৩ লক্ষ টাকা থেকে ৫ লক্ষ টাকা। তবে কেউ যদি টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চাই তাহলে তার খরচ পড়বে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে তিন লক্ষ টাকা। তাছাড়া অন্যান্য ভিসা সংগ্রহ করতে হলে আপনাদেরকে ভিন্ন রকম দাম দেওয়া লাগবে।
বর্তমানে দুবাইয়ে বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে তবে এক্ষেত্রে শুধুমাত্র কাজের ভিসা এবং বিজনেস ভিসা সহ টুরিস্ট ভিসা আনুষঙ্গিক এ সমস্ত ভাষা গুলোরই দাম নির্ধারিত থাকে তবে এজেন্সি অনুযায়ী দাম কিন্তু বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে এবং কাজের উপর ডিপেন্ড করেই মূলত ভিসার দাম নির্ধারিত হয়।
দুবাই ভিজিট ভিসা কি বন্ধ
বর্তমানে দুবাইয়ের ভিজিট ভিসা সম্পূর্ণরূপে চালু আছে এক্ষেত্রে যে কেউ দুবাইয়ের ভিজিট ভিসা সংগ্রহ করে দুবাই ভ্রমণ করতে পারবে। তবে দুবাই ভিসা নিতে হলে অবশ্যই করোনা ভ্যাকসিনের দুইটা ডোজ কমপ্লিট করা লাগবে। তাহলে এই দুবাইয়ের ভিজিট ভিসা সংগ্রহ করে দুবাইয়ে যেতে পারবে।
বাংলাদেশ কোরিয়া ট্রেনিং সেন্টার
সেই সাথে দুবাই দূতাবাসের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো সত্যায়িত করে নিতে হবে এক্ষেত্রে আপনারা যদি এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে তাদের মাধ্যমে আপনারা সমস্ত কার্যক্রম করে নিতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনাদেরকে তেমন কোন সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে না।
দুবাই ফ্রি ভিসা
বাংলাদেশ এবং ইন্ডিয়া থেকে যারা যাইতে চায় তারা ফ্রি ভিসার উপরে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে কিন্তু এই প্রসেস একটি সঠিক মাধ্যম নয় কারণ আপনাকে নির্দিষ্ট কাজের প্রতি সেখানে যাওয়া লাগবে। এবং আপনাকে সেই কাজ করা লাগবে আপনি যদি অন্য কোন কাজের নিয়োগ দেন তাহলে আপনাকে সে দেশের সরকার আইনিভাবে আপনার প্রতি ব্যবস্থা নেবে এবং এমনকি আপনার জেল হতে পারে এবং আপনাকে দেশে পাঠিয়ে দিতে পারে।
ইলেকট্রিশিয়ান ক্লিনার অথবা লেবার সেখানে গিয়েছেন এখন আপনি অন্যত্র যদি কাজে নিয়োগ দেন তাহলে আপনাকে আইনিভাবে ব্যবস্থা নেবে এমন কি আপনাকে দেশেও পাঠিয়ে দিতে পারে তাই এই মাধ্যম এড়িয়ে চলুন।
আপনাকে যদি এমন কথা বলে কেউ ভিসা দিতে চাই তাহলে আপনি কখনোই এই ফাঁদে পা দিবেন না কারন আপনাকে যদি ভিজিট ভিসা দিয়ে দেওয়া হয় সেটাতেও আপনি সেখানে গিয়ে কাজ করতে পারবেন না কারণ ভিজিট ভিসায় সেখানে কোনো কাজ দেওয়া হয়না আপনাকে দিনের পর দিন সেখানে ঘুরে বেড়ানো লাগবে তা ছাড়া কোন উপায় নেই।
বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন ও প্রবাসী লোন পদ্ধতি
আর যদি কখনো কোনো কাজের নিয়োগ নিতে পারেন বা কাজ করতে পারেন তার পরেও যদি সরকার জানতে পারে যে আপনি ভিজিট ভিসা নিয়ে কাজ করছেন তাহলে আপনার প্রতি আইনত ব্যবস্থা নেবে সে দেশের সরকার অতএব এ সমস্ত মাধ্যম এড়িয়ে চলাই সবথেকে উত্তম।
দুবাই ফ্রি ভিসার দাম কত
বর্তমানে দুবাই ফ্রি ভিসা নামে কোন ভিসা নেই। তবে যারা দুবাই ফ্রি ভিসার নামে বিক্রি করে থাকে সেটার দাম নির্ধারিত হয়ে থাকে ৬ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আট লক্ষ টাকা ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। মূলত এক ধরনের অবৈধ কাজ। কেননা ফ্রি ভিসা নামে কোন ভিসা এখন পর্যন্ত দুবাই সরকার চালু করেনি।
দুবাইয়ে অবস্থিত বিভিন্ন কোম্পানির মালিক এ ধরনের ভিসা তৈরি করে থাকে বন্ধ কোন দোকানের নামে অথবা শপিং মলের নামে তারা লাইসেন্স তৈরি করে সেটার ধরুন তারা একটি ভিসা তৈরি করে আর সেটার নাম দেয়া হয়েছে দুবাই ফ্রি ভিসা।
দুবাই শ্রমিক ভিসা
বর্তমানে করোনার কারণে অনেকদিন যাবত ভিসা বন্ধ থাকায় দফায় সরকার আবার নতুনভাবে শ্রমিক বিচারপতি নজর দিয়েছেন তারা রিসেন্টলি আবার তাদের কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছেন তাই বাংলাদেশ অথবা ইন্ডিয়া থেকে যারা যেতে চান তাদের জন্য আবারও সুবর্ণ সুযোগ আসছে।
বর্তমানে দুবাই ভিসার গুরুত্ব অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে কারণ সেটা হল পর্যটন একটি দেশ সেখানে শ্রমিক ভাষার গুরুত্ব প্রতিনিয়তই আছে সেখানে তারা নিয়োগ দেবে ইলেকট্রিশিয়ান লেবার ক্লিনার ছাড়াও বিভিন্ন পদের করে তারা নিয়োগ দিয়ে থাকে।
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
তাই শ্রমিক ভিসা করতে চাচ্ছেন তারা প্রিপারেশন নিয়ে নিন হয়তোবা দু-এক মাসের মধ্যেই তাদের কার্যক্রম চালু করে দেবে তাই আগে থেকেই আপনি আপনার কাজের প্রতি দক্ষতা অর্জন করে ফেলুন তাহলে আপনাকে সে দেশে গিয়ে বসে থাকা লাগবে না কাজ শেখার জন্য আগে থেকেই যদি শিখে রাখেন তাহলে আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট।
দুবাই শ্রমিক ভিসার দাম কত
দুবাই শ্রমিক ভিসার দাম তিন লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। সবথেকে দুবাইয়ের শ্রমিক ভিসার দাম কম এক্ষেত্রে কম দামি ভিসার মধ্যে বেতন কিন্তু ভাল পাওয়া যায়। তবে আপনি যদি শ্রমিক ভিসা নিয়ে সরকারি ভাবে যেতে পারেন তাহলে দেড় লক্ষ টাকার মধ্যেই আপনি সরকারিভাবে দুবাই শ্রমিক ভিসা নিতে পারবেন।
দুবাই হোটেল বয় ভিসা
দুবাই বর্তমানে হোটেল অথবা রেস্টুরেন্টের জন্য এবং কফি শপের জন্য ব্যাপক ভাবে লোক নিয়োগ দিচ্ছে দুবাই প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় করণা মহামারীর কারণে দীর্ঘদিন যাবত বন্ধ থাকায় রেস্টুরেন্ট এবং অন্যান্য জায়গায় সীমিত সংখ্যক লোক ছিল তবে এগুলো আবার পুনরায় চালু হওয়ার পরে কাজের লোকের চাহিদা অনেকটাই বেড়ে গেছে তাই এই ভিসা নিয়ে আপনি দুবাই পাড়ি জমাতে পারেন এবং সেখানে ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন | ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি
কারণ অন্যান্য ডিউটির মতো রেস্টুরেন্ট এবং হোটেলের ডিউটি সম্পূর্ণ আলাদা একটি বিষয় কারণ এখানে আপনাকে ঘন্টা অথবা মাস ভিত্তিক কাজ করা লাগতে পারে সে ক্ষেত্রে কাজের বেতন অন্যান্য কাজের থেকে আলাদা তবে এক্ষেত্রে আপনাকে বাংলাদেশ থেকে খুব একটা প্রশিক্ষণ নেওয়া লাগবে এমন কোন বিষয় নাই তবে আপনি যদি ভালো বেতনে চাকরি করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে রান্না এবং হোটেলের কার্যক্রম বিষয়ে জ্ঞান থাকা লাগবে।
আমি যেতে চাই কিন্তু কোন স্টাফ আছে কি
উত্তরমুছুনহা আমি যেতে চাই
মুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন