কিস্তিতে মোটরসাইকেল বাজাজ, পালসার, এপাচি, রানার, ( ৩৬ মাস পর্যন্ত )

    কিস্তিতে মোটরসাইকেল বাজাজ


    আজকে আমরা কথা বলব কিস্তিতে মোটরসাইকেল বাজাজ ২০২৩ এ কিভাবে আপনি কিনতে পারবেন এবং কত টাকা পর্যন্ত ডাউনপেমেন্ট প্রদান করা লাগে এবং সর্বোচ্চ কত মাস পর্যন্ত আপনারা বাজাজ মোটরসাইকেল কিস্তির মাধ্যমে নিতে পারবেন। বিস্তারিতভাবে জানার জন্য আমাদের এই কন্টেন্টই মনোযোগ সহকারে পড়ুন তাহলে বাজাজের যে কোন মডেলের মোটরসাইকেল গুলো আপনারা কিস্তির মাধ্যমে কিনতে পারবেন।


    বর্তমানে আমাদের দেশের বেশিরভাগ কোম্পানিগুলো তো কিস্তিতে মোটরসাইকেল বিক্রি করছে। দেশের নামি দামি যে সমস্ত ব্যান্ডগুলো রয়েছে যেমন টিভিএস, বাজাজ, রানার, ইয়ামাহা, পালসার সহ আরো অনেক ব্যান্ড রয়েছে যারা কিনা কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল বিক্রি করে থাকে। কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কেনার জন্য বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে এই নিয়মগুলো আপনাদেরকে অবশ্যই মানতে হবে।


    কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কেনার ক্ষেত্রে কাগজপত্র মেইন অফিসে জমা দিতে হয় এছাড়াও কিছু দিক নির্দেশনা রয়েছে যেগুলো আমরা পর্যায়ক্রমে আলোচনা করেছি তাহলে চলুন প্রথমে দেখে নেয়া যাক কিস্তিতে আপনারা কিভাবে বাজার মোটরসাইকেল কিনবেন।


    কিস্তিতে বাজাজ মোটরসাইকেল ২০২৩

    দেশের জনপ্রিয় মোটরসাইকেল ব্যান্ড হলো বাজাজ। বাজাজ মোটরসাইকেল নগদ টাকার পাশাপাশি আপনারা চাইলে এখন খুব সহজে কিস্তির মাধ্যমে কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে ছয় মাস থেকে সর্বোচ্চ ৩৬ মাস মেয়াদী পর্যন্ত কিস্তি সুবিধা প্রদান করে থাকে বাজাজ মোটরসাইকেল এর শোরুমগুলোতে। ২০২৩ সালের সম্পূর্ণভাবে কিস্তিতে বাজাজ মোটরসাইকেল কেনার জন্য নতুন কিছু নিয়ম চালু করা হয়েছে তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো।


    বর্তমানে বাজাজ কোম্পানির মোটরসাইকেল গুলো কিস্তির মাধ্যমে নিতে হলে আপনাকে প্রথম অবস্থায় bajaj শোরুমে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্টস সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে যেমন মোটরসাইকেল বাজাজ কেনার আগে আপনাকে কিছু ডকুমেন্ট সাবমিট করতে হবে।


    কিস্তিতে বাজাজ মোটরসাইকেল কেনার নিয়ম

    কিস্তির মাধ্যমে যদি আপনারা বাজে মোটরসাইকেল কিনতে চান তাহলে প্রাইম ব্যাংক ও সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে বাজাজ কোম্পানির গাড়ি ক্রয় করলে ৭০% পর্যন্ত লোনের সুবিধা প্রদান করা হয়ে থাকে। বাজাজ কোম্পানির গাড়ি ক্রয় করতে পারবেন লোনের মাধ্যমে। সর্বনিম্ন ছয় মাস থেকে ৩৬ মাসের মধ্যে আপনাকে কিস্তিতে কাপ পরিশোধ করতে হবে।


    এক্ষেত্রে বাজারের যে কোন মোটরসাইকেলের উপর কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কিনতে পারবেন। বাজাজ কোম্পানি থেকে মোটরসাইকেল কেনার জন্য আপনাকে নিকটস্থ বাজার শোরুমে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে এবং আগে থেকেও তাদের মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন আপনার জন্য কি কি কাগজ প্রযোজ্য আপনি যদি সরকারি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন অথবা আপনি যেই কর্ম করেন না কেন আপনার একটি প্রমাণ দেখাতে হবে।


    কিস্তিতে যে কোন ব্যান্ডের ফ্রিজ কিনুন এই নিয়মে


    আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার অথবা সরকারি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার সরকারি চাকরিজীবী যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো দেখানো লাগে সেগুলো লাগবে পাশাপাশি আপনার ফ্রিল্যান্সার যদি হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য মার্কেটপ্লেসের স্ক্রিনশট সহ আপনার প্রেমেন্ট ট্রানজেকশনের বিষয়টি তাদেরকে দেখাতে হবে।


    কিস্তিতে মোটরসাইকেল কেনার কাগজপত্র

    আপনি যখন কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কিনবেন তখন কিন্তু আপনাকে নিকটস্থ শো রুমের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ডকুমেন্টগুলো অবশ্যই সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে তা আমরা নিচে বিস্তারিত ভাবে লিস্ট আকারে তুলে ধরেছি। সব কোম্পানির ক্ষেত্রে কিন্তু একই ধরনের নিয়ম চালু আছে তাই আপনি কিস্তির মাধ্যমে যে কোন ব্যান্ডের মোটরসাইকেল কিনেন না কেন এই সমস্ত কাগজপত্রগুলো অবশ্যই দেখাতে হবে।

    • আবেদনকারীর পরিচয় পত্র / পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স
    • নামও ঠিকানার জন্য বাসার বিদ্যুৎ বিলের কপি
    • ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্টের কপি
    • চাকরিজীবী হলে প্রয়োজনীয় প্রমাণ
    • ফ্রিল্যান্সার হলে মার্কেটপ্লেস এর প্রোফাইল এর কপি
    • আবেদনকারী ব্যবসায়ী হলে তার ব্যবসায়িক ট্রেড লাইসেন্স
    • নির্দিষ্ট দুইজন গ্যারান্টার প্রধান
    • আবেদনকারী পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি
    • নিবন্ধন আইডি কার্ডের ফটোকপি


     এই কাগজপত্র গুলো যদি কোন ধরনের ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে আগে থেকে সংশোধন করে নিতে হবে এবং। কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল নেয়ার জন্য শোরুম থেকে আপনাকে প্রয়োজনীয় নির্দিষ্ট একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে সে ফর্মে আপনাকে নির্ধারিত আই এবং ভেতর সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে সেখানে তথ্যগুলো তুলে ধরতে হবে।


    কিস্তিতে মোটরসাইকেল কেনার সুবিধা দেখে নিন

    আপনি যদি কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কিনে থাকেন তাহলে ৬ মাস থেকে সর্বোচ্চ ৩৬ মাস পর্যন্ত আপনি কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেলের টাকা প্রদান করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে প্রত্যেক মাসে মাসেই পেমেন্ট করতে হবে। আপনি চাইলে অগ্রিম ভাবেও টাকা প্রদান করতে পারবেন। আপনি যত পরিমান টাকা প্রদান করবেন আপনার কিস্তি পরিমান ততই কমতে থাকবে।


    আপনি যখন কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কিনবেন তখন সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে তবে কি কি অসুবিধা রয়েছে তার নিচে আমরা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরলাম আশা করি সমস্ত বিষয়টা মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনারা কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কেনার বিষয়গুলো বিস্তারিত জানতে পারবেন।


    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম যে কোন ব্যান্ডের


    কিস্তি মাধ্যমে মোটরসাইকেল কেনার অসুবিধা

    আপনি যখন কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কিনবেন তখন কিন্তু আপনাকে প্রত্যেক মাসের শেষে অবশ্যই টাকা প্রদান করতেই হবে। যদি আপনি নিয়মিত টাকা-প্রদান না করেন তাহলে কিন্তু আপনাকে ইন্টারেস্ট দিতে হবে কোম্পানিকে। তাই কিস্তির মাধ্যমে নিলে আপনাকে প্রদান করতে হবে না হলে আপনার ইন্টারেস্ট বাড়তে থাকবে।


    মোটর সাইকেলে কোন ধরনের সমস্যা হলেও আপনাকেই তা প্রদান করতে হবে কেননা কিস্তিতে মোটরসাইকেল নেয়ার জন্য আপনাকে টাকা দেওয়া হলেও কিন্তু কোন ক্ষয়ক্ষতি হলে এটার জন্য কোম্পানি কোন ড্রাইভার নিবে না। আপনি যদি কিস্তিতে টাকা পরিশোধ না করতে পারেন তাহলে আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


    কিস্তিতে মোটরসাইকেল tvs

    কিস্তিতে মোটরসাইকেল tvs দেওয়ার জন্য আপনি সর্বনিম্ন ছয় মাস থেকে ৩৬ মাসের কিস্তি সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে চাকরিজীবী, ফ্রিল্যান্সার, ব্যবসায়ী দের সুযোগ-সুবিধা আছে কিস্তিতে মোটরসাইকেল tvs কেনার। তবে এ ক্ষেত্রে আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট এ ছয় মাসের ট্রানজেকশনের লিস্ট দেখাতে হবে।


    এবং আপনাকে এগ্রিমেন্ট পেপার স্বাক্ষর করে ছয় মাস থেকে আপনি ৩৬ মাস মেয়াদী পর্যন্ত টিভিএস বাইক কিস্তির মাধ্যমে কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে আমরা উপরে যে নিয়ম দিয়েছি ঠিক একই নিয়মে আপনারা এই মোটরসাইকেল গুলো কিনতে পারবেন তবে কি কি কাগজপত্র লাগবে তা আপনারা দেখে নিন।


    কিস্তিতে টিভিএস মোটরসাইকেল ক্রয় ২০২৩

    কিস্তিতে টিভিএস মোটরসাইকেল ক্রয় ২০২৩ কেনার জন্য আপনাদেরকে যে কোন শোরুম থেকেই আপনারা নিতে পারবেন এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো রেডি করে আপনারা কিস্তির জন্য। এগ্রিমেন্ট পেপার সিগনেচার করে টিভিএস মোটরসাইকেল কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে তিন মাস থেকে 36 পাস পর্যন্ত কিস্তি সুবিধা পাবেন।


    কিস্তিতে মোটরসাইকেল কেনার জন্য কিন্তু কোন ধরনের ডিসকাউন্ট অথবা ক্যাশব্যাক অফার প্রদান করা হয় না এক্ষেত্রে আপনার যে ব্যান্ডের যেই মডেলের দাম নির্ধারিত আছে সেই মডেলের দাম অনুযায়ী আপনাকে মোটরসাইকেল গুলো কিনতে হবে।


    কিস্তিতে samsung মোবাইল কেনার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন


    ৩৬ মাসের কিস্তিতে বাইক ২০২৩

    ২০২৩ সালে ৩৬ মাস যে কোন মডেলের বাইক কিস্তিতে কেনার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনারা যদি যে কোন কোম্পানির বাইক কিস্তির মাধ্যমে কিনতে চান ২০২৩ সালে তাহলে এই সুযোগটি আপনারা নিতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনাদেরকে নিকটস্থম মোটরসাইকেল কোন শোরুমে গিয়ে যোগাযোগ করলেই তারা আপনাকে কিস্তিতে কেনার প্রসেস সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানিয়ে দিবে।


    এবং আমরা উপরে যে তথ্যগুলো শেয়ার করেছি সেটা সব মোটরসাইকেল খেলার ক্ষেত্রে কিন্তু একই রকম কাগজপত্র এবং নিয়ম রয়েছে তাই কিস্তির মাধ্যমে যদি আপনারা বাজার এবং যেকোনো ব্যান্ডের মোটরসাইকেল কিনতে চান তাহলে এই নিয়মটি ফলো করলেই আপনারা ইতিমধ্যে কিনতে পারবেন।


    কিস্তিতে হিরো মোটরসাইকেল ক্রয় ২০২৩

    ২০২৩ সালে হিরো মোটরসাইকেলের যে কোন মডেলের গাড়িগুলো কিনতে পারবেন ছয় মাস থেকে ৩৬ মাস কিস্তি সুবিধা তে। কিস্তিতে হিরো মোটরসাইকেল কেনার জন্য ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সংখ্যা নিয়ে হিরো মোটরসাইকেলের শোরুমে গেলেই আপনারা কিস্তিতে মোটরসাইকেল কিনতে পারবেন।


    এক্ষেত্রে বাংলাদেশের যেকোনো ব্রাঞ্চ থেকে কিস্তিতে হিরো মোটরসাইকেল কেনার সুবিধা রয়েছে। আমরা এখানে পর্যায়ক্রমে সমস্ত বাইকেরই কিস্তিতে কেনার সুবিধার সংক্রান্ত তথ্যগুলো এখানে তুলে ধরেছি। এই পোস্টের মাধ্যমে কিস্তিতে কেনার সুবিধা এবং অসুবিধা কি কি হয় এই বিষয়গুলো নিয়ে আপনারা জানতে পারবেন।


    কিস্তিতে সুজুকি বাইক ২০২৩

    কিস্তিতে suzuki বাইক নেওয়ার জন্য আপনারা ছয় মাস থেকে ৩৬ মাস মেয়াদের কিস্তি সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে আপনারা সিটি ব্যাংক অথবা ব্র্যাক ব্যাংকের মাধ্যমে যদি ক্রয় করে থাকেন তাহলে কোন ধরনের ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই আপনারা কিস্তিতেও সুবিধা তে সুজুকি কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে এগ্রিমেন্ট পেপার এবং প্রয়োজনীয় ব্যাংক স্টেটমেন্ট সঙ্গে নিয়ে শোরুমে গেলেই কিস্তিতে বাইক কিনতে পারবেন।


    রানার বাইক কিস্তিতে ২০২৩

    ২০২৩ সালে কিস্তিতে রানার বাইক কেনার জন্য আপনাদেরকে ছয় মাস থেকে ৩৬ মাস মেয়াদী সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হবে। ৩৬ মাস পার হওয়ার পরে কিন্তু ইন্টারেস্ট প্রদান করতে হবে। এক্ষেত্রে ৯০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে এক লক্ষ ৬০ হাজার এবং ১ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকার মধ্যে যেকোনো মডেলের রানার মোটরসাইকেল কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে রানার মোটরসাইকেল কিস্তি সুবিধা থেকে কেনার জন্য মডেলের উপর ডাউন পেমেন্ট নির্ধারিত থাকে।


    রানার বাইক কিস্তিতে কেনার নিয়ম

    কিস্তিতে রানার বাইক কেনার নিয়ম হলো ছয় মাস থেকে আপনারা ৩৬ মাস পর্যন্ত কিস্তি সুবিধা থেকে কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাদেরকে ব্যাংকের একটি চেক সিকিউরিটির জন্য প্রদান করতে হবে। এবং একটি নির্দিষ্ট দিনে প্রত্যেক মাসের টাকা প্রদান করতে হবে। অনলাইনে পেমেন্ট এর ক্ষেত্রে আপনাকে এপ্লিকেশনের মাধ্যমে এমএফএস একাউন্ট দিয়ে সমস্ত বিষয়গুলো প্রসেস করতে হবে।


    এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় আরো কিছু কাগজপত্র লাগে সেই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা উপরে তুলে ধরেছি প্রত্যেকটি মোটরসাইকেল এর ক্ষেত্রে কিন্তু একই রকম ভাবে কিস্তি সুবিধা প্রদান করা হয়ে থাকে তাই আপনারা কিস্তির মাধ্যমে মোটরসাইকেল কেনার আগে অবশ্যই আমাদের এই কনটেন্টটি ফলো করুন।


    ইমু থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় দেখুন


    কিস্তিতে মোটরসাইকেল কেনার আগে সতর্কতা

    কিস্তিতে মোটরসাইকেল কেনার আগে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং আপনি কোথায় স্বাক্ষর করছেন এই বিষয়টি ভালোমতো দেখে নিবেন। এবং কিস্তিতে জমা প্রদান করার রশিদ সহ আনুষঙ্গিক সকল বিষয়গুলো ভালোমতো দেখে তারপরে আপনি নেওয়ার চিন্তাভাবনা করবেন।


    আপনি যে শোরুম থেকে কিস্তিতে বাইক নিচ্ছেন সেই শোরুমের বর্তমান পরিস্থিতি এবং কোন কোম্পানির বাইক তারা সেল করছে এই বিষয়গুলো ভালো মতো জেনে তারপরে কিস্তিতে বাইক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন ধন্যবাদ।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন