কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম | ছাত্রদের জন্য কিস্তিতে ল্যাপটপ

    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম | ছাত্রদের জন্য কিস্তিতে ল্যাপটপ


    আজকে আমরা কথা বলবো কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম এ বিষয়টি নিয়ে। ক্রেডিট কার্ড ও জামানত ছাড়া কিভাবে কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনবেন সে বিষয়টি আজকে আমরা দেখিয়ে দেবো। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম সম্পর্কে। বর্তমান সময়ে মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে ল্যাপটপ একটি প্রয়োজনীয় ডিজিটাল ডিভাইস হয়ে উঠেছে তাই প্রতিটি স্টুডেন্ট এর জন্যই এখন ল্যাপটপ থাকা আবশ্যক। তাই আজকে আমরা দেখিয়ে দিব ছাত্রদের জন্য কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার উপায়


    বর্তমান যুগে একজন শিক্ষার্থীর জন্য অবশ্যই ল্যাপটপ থাকা দরকার কিন্তু এই অতি প্রয়োজনীয় জিনিসটি অনেকেই টাকার পর্যাপ্ত প্রয়োজনে কিনতে পারে না। অনেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক ও আছে যারা নগদ ক্যাশ এর মাধ্যমে তাদের ছেলেমেয়েদেরকে ল্যাপটপ নিয়ে দিতে পারছে না। কারণ সব অভিভাবকদের এত টাকা মেনেজ করে ল্যাপটপ কেনার সামর্থ্য নেই


    শুধুমাত্র একজন শিক্ষার্থীর ল্যাপটপ এর প্রয়োজন হয় তা কিন্তু নয় এটি একজন শিক্ষার্থী ও একজন অভিজ্ঞ মানুষ বর্তমান সময়ে আউটসোর্সিং এর মতো এবং বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করে থাকেন ল্যাপটপের মাধ্যমে বা অফিসের কাজের জন্য অনেকেই ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকেন


    তাই অনেকেই বাসায় বসে আউটসোর্সিং অথবা অফিসের কাজ গুলো ঘরে বসেই করতে চান কিন্তু পর্যাপ্ত ক্যাশ নাই তাই বাধ্য হয়ে আপনি কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনার চিন্তাভাবনা করেছেন তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম

    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম ২০২২

    আগেই বলে রাখা উচিত যে কিস্তিতে পরিশোধের সামর্থ্য থাকলেই কেবল কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার চিন্তাভাবনা করা উচিত না হলে ল্যাপটপ ক্রয় করার পর আপনি বিভিন্ন রকম ঝামেলা করতে পারেন। তাই আপনি যদি চিন্তা-ভাবনা করে থাকেন যে আমি কিস্তির মাধ্যমে সমস্ত টাকা পরিশোধ করতে পারব তাহলে অবশ্যই আপনি কিস্তির মাধ্যমে ল্যাপটপ কিনতে পারেন


    বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন রকম কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার সুবিধা প্রচলিত আছে। তাই আপনি যদি কিস্তির মাধ্যমে ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে প্রতিটি কিস্তি সম্পর্কে আপনার ভালো ধারণা থাকা জরুরি। না হলে তা না হলে আপনার ল্যাপটপ কিনা তো হবেই না বরং সে আপনি আরও হয়রানির শিকার হতে পারেন পরবর্তী সময়ে তাই নিচে আমরা পর্যায়ক্রমে কিস্তির প্রকারভেদ আলোচনা করছি


    কিস্তির প্রকারভেদ সমূহ

    জামানতের কিস্তি: আপনি যদি এই মাধ্যমে ল্যাপটপ ক্রয় করতে চান তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট একটি মূল্যের সম্পদ জমা দিতে হবে সেক্ষেত্রে জমির দলিল অথবা আপনার ব্যাংকের চেক তাদের কাছে জমা রাখতে হবে। এবং মাসিক কিস্তির নিশ্চয়তার জন্য ইনকামের শর্ত জুড়ে দেওয়া হবে


    ডেবিট ক্রেডিট কার্ডের: এই সুবিধাটি বর্তমানে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে আপনারযদি কোন ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড থাকে তাহলে আপনি সেকার্টি কাজে লাগাতে পারেন ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে। এক্ষেত্রে সাধারণত মাস্টারকার্ড বলা হয় এগুলোকে। এই কার্ড থাকলে আপনার ল্যাপটপ কেনার জন্য কিস্তি পাবেন


    ডেবিট ক্রেডিট কার্ড এবং জামানতবিহীন কিস্তি সুবিধা: আপনি যদি এক্ষেত্রে কিস্তিতে ল্যাপটপ নিতে চান তাহলে কোনরকম জামানত বা ব্যাংক কার্ডের কোন প্রয়োজন হবে না তবে আপনার দু-একটি বৈধ কাগজপত্র এবং একাধিক গ্যারান্টার পেলেই আপনি ব্যাংকের কার্ড গুলো এবং জামানত ছাড়াই আপনি কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার সুবিধা পেতে পারেন


    তবে সে ক্ষেত্রে জামানতবিহীন কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার সুবিধা ঝুঁকিপূর্ণ হাতেগোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ছাড়া কেউ এরকম কিস্তিতে সুবিধা দিয়ে থাকে না। আমরা পর্যায়ক্রমে নিচে তুলে ধরবো কোন মাধ্যম গুলো ব্যাবহার করে আপনি কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনতে পারবেন


    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার সুবিধা

    যাদের হ্যান্ড ক্যাশ থাকেনা অথবা টাকা আছে কিন্তু হাতে পেতে অনেক সময় লাগবে তারাই শুধু জরুরী ভিত্তিতে কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনার কথা চিন্তা করে থাকেন। এ বিষয়গুলো বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষেরা কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনে থাকেন তাই কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার সুবিধা নিয়ে আলোচনা করব

    • একেবারে সমস্ত টাকা পরিশোধ করতে হয় না
    • আপনার পছন্দমত এবং নির্দিষ্ট কনফিগারেশনের ল্যাপটপ কিনতে পারবেন
    • স্টুডেন্টদের জন্য টিউশনি করাও ল্যাপটপ কিনে ফেলতে পারেন
    • এবং আপনি যদি চান ঋণ না করেও প্রতিমাসে খরচ নিয়ে ল্যাপটপ ক্রয় করতে পারবেন

    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার অসুবিধা

    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি কিছু অসুবিধা রয়েছে তাই এই সুবিধার বিপরীতে কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে কিছু অসুবিধা রয়েছে তা নিচে তুলে ধরা হলো

    • কিস্তিতে ল্যাপটপ খুব একটা পাওয়া যায় না
    • কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে ডেবিট অথবা ক্রেডিট কার্ড লাগে তার সবার থাকে না
    • এই ক্ষেত্রে অনেকটাই ঝামেলা পোহাতে হয় তাই পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করেনা
    • এবং তুলনামূলকভাবে উচ্চ মুনাফা দিতে হয়
    • কিস্তির টাকা পরিশোধ না করতে পারলে হয়রানির শিকার হতে হয়

    এই ক্ষেত্রে আপনি যদি সুবিধা প্রাপ্তির জন্য কিংবা সহজলভ্যতার জন্য কিছু ধকল আপনাকে মেনে নিতেই হবে তাই আপনার যদি কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার প্রয়োজন জরুরী হয় তাহলে উপরোক্ত সুবিধার মাধ্যমে আপনি ল্যাপটপ কিনে নিতে পারেন


    কিস্তিতে ল্যাপটপ কোথায় পাওয়া যায়

    ক্রেডিট কার্ড বা জামানত ছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনতে পারবেন কিন্তু এখনো বিশ্বস্ততার একটি ব্যাপার রয়েছে তাই আমরা তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিবো যা আপনাকে কিস্তির মাধ্যমে ল্যাপটপ দিতে পারে


    সিঙ্গারের কিস্তি সুবিধা জামানতবিহীন: বাংলাদেশের সিঙ্গার সম্পর্কে বেশি কিছু বলার কোন দরকার নেই বাংলাদেশ সিঙ্গার এর জনপ্রিয়তা এবং তাদের ব্যাংকগুলো অনেক আগেই ভালো পর্যায়ে দখল করে রেখেছে তাই কেউ যদি চাই সিঙ্গার থেকে কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনতে সে ক্ষেত্রে ছয় থেকে বারো মাসের কিস্তির মেয়াদে আপনি ল্যাপটপ কিনতে পারবেন


    বেস্ট ইলেকট্রনিক্স কিস্তি সুবিধা: বাংলাদেশের মধ্যে ইলেকট্রনিক্স পণ্য বিক্রির মধ্যে নামকরা একটি প্রতিষ্ঠান হল বেস্ট এলেক্ট্রনিকস। সিঙ্গার এলইডি স্যামসাং যেকোনো পণ্য আপনি এ প্রতিষ্ঠানে কিস্তির মাধ্যমে নিতে পারবেন এইচপি অথবা ডেল এবং আসুস ল্যাপটপের মাধ্যমে কিস্তিতে কিনতে পারবেন


    ওয়ালটন ল্যাপটপ এর কিস্তি সুবিধা: বাংলাদেশের একটি বড় ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি হলো ওয়ালটন ল্যাপটপের বর্তমান বাজার খুবই ভালো পর্যায়ে নিয়ে এসেছে বর্তমানে তাদের তৈরিকৃত ল্যাপটপ বাজারে ছেড়েছে কিস্তি সুবিধা দিয়ে আপনি যদি কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে আপনারা নিকটস্থ যে কোন আউটলেট এর মাধ্যমে ল্যাপটপ কিনতে পারবেন


    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার উপায়

    আপনি বিভিন্ন কোম্পানি থেকে কিভাবে ল্যাপটপ কিস্তিতে কিভাবে সে বিষয়টা নিয়ে আমরা উপরে তুলে ধরেছি। মনে রাখা উচিত যে সকল ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ সিঙ্গার কিস্তিতে বিক্রি করে থাকে না। কিস্তিতে জেনারেল কিংবা কয়েকটি ব্যান্ড আছে যেগুলো তারা কিস্তির মাধ্যমে বিক্রয় করে থাকে। আপনারা তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে সুবিধা গুলো দেখে আসতে পারেন এবং ল্যাপটপ গুলোর দাম এবং পছন্দমত এবং কনফিগারেশন সব মডেল তাদের ওয়েবসাইটে লিখা আসবে আছে


    আপনার নিকটস্থ যেকোনো সিঙ্গার আউটলেটে গিয়ে ও দেখে আসতে পারেন। এবং যদি আপনি কিনার উদ্দেশ্যে চান তাহলে আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ এবং গ্যারান্টার সেইসাথে ভোটার আইডি কার্ড পাসপোর্ট সাইজের ছবির সঙ্গে নিয়ে যাবেন এবং সিঙ্গারের যেকোনো পণ্য কিনতে হলে 40 পার্সেন্ট পেমেন্ট অগ্রিম দিতে হয়। মানে আপনার পছন্দের ল্যাপটপের দাম অনুযায়ী 40 পার্সেন্ট ক্যাশ আগে আপনাকে প্রদান করা লাগবে পরবর্তীতে কিস্তির মাধ্যমে পাখিটা পরিশোধ করতে হবে


    তার আগে আপনি তাদের ওয়েবসাইট হতে নির্দিষ্ট বা পছন্দকৃত ল্যাপটপ টি বাছাই করে নিবেন মডেল নাম্বারটি মনে করে রাখবেন পরবর্তীতে আউটলেটে গিয়ে মডেল নাম্বারটি বলে দেখবেন তাদের দোকানে আছে কিনা এবং আপনার কিস্তির কথাটি তাদের বলুন তাহলে তারা স্বাক্ষরসহ বিভিন্ন কাগজপত্র মাধ্যমে তারা কিস্তিতে ল্যাপটপ দিয়ে দিবে এবং আপনার প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা তারা বলে দিবে


    পছন্দ ল্যাপটপ সেই দোকানে না থাকে তাহলে আপনি নিকটস্থ অন্য একটি দোকানে গিয়ে দেখতে পারেন সিঙ্গারের যেকোনো আউটলেটে কর্মকর্তাকে একটু রিকোয়েস্ট করে বলতে পারেননি মডেলের ল্যাপটপ টা আমার লাগবে যদি তারা অ্যাভেলেবল থাকে বা বিভিন্ন জায়গা থেকে কালেকশন করে এনে দিতে পারে তাহলে আপনাকে সেটি অবশ্যই দিয়ে দিব

    কিস্তির টাকা না দিতে পারলে কি হয়

    আপনাকে আগেই বলা হয়েছিল কিস্তিতে পণ্য কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে কিস্তির টাকার পরিশোধ করার ক্ষমতা আপনার টাকা লাগবে। তাই আপনার আয় এবং ব্যয় অনুযায়ী প্রোডাক্ট কেনা উচিত ছিল আপনি ল্যাপটপ কেনার পরবর্তী মাস থেকে আপনাকে কিস্তিতে প্রতিনিয়ত পেমেন্ট পরিশোধ করতে হবে


    আপনাকে মাসের আয় এবং ব্যয়ের হিসাব করে কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনার চিন্তাভাবনা করতে হবে তারপরও যদি কোন কারণে আপনার কিস্তি দিতে না পারেন তাহলে কিছুটা প্রতিষ্ঠার চাইলে দু এক মাস আপনার কিস্তি গ্রহণ থেকে তারা বিরত থাকতে পারে তারপরেও যদি কিস্তি পরিশোধ না করে থাকেন তাহলে যেকোনো সময় কিস্তি দাতা প্রতিষ্ঠান আপনার ঋণ খেলাপির একটি মামলা করে দিতে পারে তাই আগে থাকতেই আপনার টাকা পরিশোধ করার চিন্তাভাবনা মাথায় রাখুন


    ঋণ খেলাপির মামলা কিন্তু নিয়ন্ত্রণ রয়েছে তাদের। তার চেয়ে সবচেয়ে বড় কথা হল অহেতুক হয়রানির শিকার না হয় আপনি তাদের পেমেন্ট মাসিক কিস্তির মাধ্যমে দেওয়াটাই সবথেকে উত্তম হবে। তা না হলে পরবর্তী সময়ে আপনার ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা হতে পারে তাই একশভাগ সক্ষমতা হয়ে আপনি কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার কথা চিন্তাভাবনা করবেন

    কিস্তিতে কোন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ কিনবেন

    কিস্তিতে ল্যাপটপ কিনতে হলে আপনি যে কোন ব্যান্ডের ল্যাপটপ কিনতে পারবেন না অর্থাৎ আপনার যে কোন ব্যান্ডের উপর ল্যাপটপ কিনার স্বাধীনতা আপনার নেই। আপনি যদি ইএমআই সুবিধা দিয়ে থাকেন ক্রেডিট কার্ড এর মাধ্যমে তাহলে কিস্তির মাধ্যমে আপনি ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে আপনি সুবিধা পাবেন। তাছাড়া আপনি বেস্ট এলেক্ট্রনিক এবং লোকাল থেকেও আপনি ব্যান্ড অনুযায়ী ল্যাপটপ কিনতে পারবেন


    বর্তমান বাজারে এবং এইচপি আফসোস ভালো অবস্থানে রয়েছে এবং সাশ্রয়ী মূল্যের দিক থেকে। ডেল কিংবা শেষ অথবা লেনোভো বর্তমানে যে কোন ব্যান্ডের ল্যাপটপের থেকে অনেকটাই ভালো। আপনার বাজেট অনুযায়ী ল্যাপটপ সিলেক্ট করবেন তারপরে আপনি কিস্তিতে কেনার চিন্তাভাবনা করবেন এবং বর্তমানের শাওমি এবং ওয়ালটন বাজারে নতুন ধরনের কনফিগারেশনের ল্যাপটপ নিয়ে এসেছে অনেক। আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী আপনার পছন্দমত ল্যাপটপটি কিনতে পারেন কিস্তির মাধ্যমে


    ছাত্রদের জন্য কিস্তিতে ল্যাপটপ

    বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানিগুলো ছাত্রদের জন্য ল্যাপটপ কেনার সুবিধা দিয়ে রেখেছে। ওয়ালটন সিঙ্গার সহ বিভিন্ন কোম্পানি ল্যাপটপ কেনার সুযোগ-সুবিধা দিয়ে রেখেছে ছাত্রদের জন্য তাই চাইলে আপনি উপরোক্ত বর্ণনা অনুযায়ী ল্যাপটপ কিনতে পারবে সেই ক্ষেত্রে তাদের 40 পার্সেন্ট ক্যাশ অগ্রিম জমা দিতে হবে এবং পরবর্তী মাস থেকে নির্দিষ্ট এভাবে পর্যায়ক্রমে বাকি টাকা পরিশোধ করতে হবে


    বর্তমানে ছাত্র দের জন্য ওয়ালটন এবং সিঙ্গার বেস্ট এলেক্ট্রনিকস এই কোম্পানিগুলো ছাত্রদের জন্য বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ নিয়ে এসেছে যেগুলো কিস্তির মাধ্যমে দিতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনার ক্রেডিট অথবা ডেবিট কার্ড অথবা ব্যাংকের চেক এর মাধ্যমে আপনাকে জামানত দিতে হবে তাহলে আপনি ল্যাপটপ কিনতে পারবেন 

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন