সাইপ্রাস থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় এবং খরচ সহ বিস্তারিত

    সাইপ্রাস থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়


    আজকে আমরা কথা বলবো সার্কাস থেকে কিভাবে ইতালি যাই এবং সার্কাস থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় নিয়ে এবং খরচ সহ বিস্তারিত ভাবে আপনাদেরকে জানিয়ে দিব তাছাড়াও আপনারা এ কনটেন্ট এর মাধ্যমে জানতে পারবেন যে সাইপ্রাস থেকে ইতালিতে কি কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন এবং কিভাবে কোথায় সাইপ্রাস থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য যোগাযোগ করবেন এবং কাদের মাধ্যমে যাওয়া উচিত এই দিয়ে বিস্তারিতভাবে আজকের আলোচনা


    বর্তমানে সাইপ্রাস থেকে অন্যান্য দেশে যাওয়ার জন্য অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যম খুঁজে থাকে। সেখানে লিগ্যাল ভাবে এবং ইললিগ্যাল যে থাকে তবে এ ক্ষেত্রে অনেকটাই সমস্যা যদি আপনি ইল্লিগ্যাল' ভাবে থাকেন। কারণ বর্তমান সময়ে ইউরোপের বিভিন্ন কান্ট্রি গুলোতে কঠোর নজরদারির মধ্যে বর্ডার গার্ড গুলো রেখেছে তাই সেই সমস্ত দেশে প্রবেশ করা অনেকটাই অনিরাপদ। তবে আপনারা সরাসরি বাস থেকে কিভাবে বৈধভাবে যেতে পারবেন সে বিষয় নিয়ে কথা বলবো


    সাইপ্রাস থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়

    সাইপ্রাস থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমত সাইপ্রাসে একটি কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। আপনি সেখানে যদি এক বছরের মতো অবস্থান করতে পারেন তারপরে আপনি একটি কন্টাক্ট ম্যারেজ করে রেসিডেন্সি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন তারপরে আপনি ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুলোতে কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই ইতালি পোল্যান্ড কিংবা অন্যান্য কান্তির মেয়েদেরকে বিয়ে করতে হবে। তাহলে আপনারা ইতালি সহ অন্যান্য ইউরোপীয় কান্ট্রি গুলোতে অনায়াসেই যাতায়াত করতে পারবেন


    তবে এই কাজটি কি করে করবেন তা অনেকেই জানেনা এই কাজটি করার জন্য অনেক দালাল বা এজেন্ট রয়েছে যাদের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনারা এ কাজটি করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে আপনার কিছু পরিমাণ টাকা খরচ করা লাগবে তাহলে আপনারা সাইপ্রাস থেকে ইতালিতে সরাসরি বৈধ উপায়ে যেতে পারবেন। তারা আপনাকে নিয়ে সংগ্রহ করে দিবে এবং বিবাহ কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য সমস্ত সবকিছুই তারা করে দিবে এক্ষেত্রে আপনি শুধু বিয়ের জন্য কেনাকাটা সহানুভূতি কিছু বিষয়ের প্রতি খরচ করা লাগবে


    বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন


    এই কাজগুলো করতে হলে অবশ্যই আপনাকে মিনিমাম তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ করতে হবে যদি আপনি পার্মানেন্ট ভাবে ইতালিতে অথবা ইউরোপের বিভিন্ন কান্ট্রিতে যেতে চান তাহলে এই কাজটি ছাড়া আপনার অন্য কোন পদ্ধতি অবলম্বন করেও কাজ হবে না। অন্যান্য উপায়ের থেকে এই উপায়টি অনেক সহজ এবং বর্তমানে অনেক মানুষ এই ভাবেই ইউরোপের বিভিন্ন কান্ট্রি গুলোতে ঢুকেছে


    সাইপ্রাস থেকে ইতালিতে ভিসা আবেদন

    তবে আপনি যদি সাইপ্রাস এ বৈধ অবস্থায় থেকে থাকেন তাহলে ইতালির ভিসার জন্য আপনি আবেদন করতে পারবেন বর্তমানে ইন্ডিয়ান অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা খুব সহজেই ইতালিতে কাজের ভিসা সংগ্রহ করে দিতে পারবে তবে এক্ষেত্রে তাদের এজেন্সির মাধ্যমে কথা বলে দেখতে পারেন বর্তমানে সাইপ্রাস থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য অনেকেই 5 লাখ থেকে 6 লাখের মধ্যেই করে দিতে পারবে এক্ষেত্রে দুই বছর মেয়াদী ভিসা তারা দিয়ে থাকে


    রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি?   সুযোগ সুবিধা কেমন এবং সেলারি কত?


    তাছাড়া আপনি যদি ইতালিতে যাওয়ার প্রসেস করতে পারেন যেমন টুরিস্ট ভিসা সহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য ভিসার মাধ্যমে যদি সেখানে যেতে পারেন তাহলে আপনি ইতালির কাজের ভিসার মাধ্যমে খুব সহজেই ইতালিতে অবস্থান করতে পারবেন অথবা রেসিডেন্সি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন। কেননা ইতালিতে বিভিন্ন এজেন্সির রয়েছে যেগুলো বাঙালি এবং ইন্ডিয়ানরা পরিচালনা করছে এসব এজেন্সির মাধ্যমে খুব সহজে আপনারা ইতালির কাজের ভিসা পেয়ে যাবেন


    দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় দেখে নিন


    সাইপ্রাস থেকে ইতালিতে কাজ করার উপায়

    সাইপ্রাস থেকে যদি আপনি ইতালির কাজ পেতে চান তাহলে আপনাকে কয়েকটি বিষয় ফলো করতে হবে যেমন আপনার একটি টুরিস্ট ভিসা তৈরি করতে হবে যেখানে আপনি খুব সহজেই চারপাশ থেকে ইতালিতে যেতে পারবেন এবং সেখানে যাওয়ার পরে বিভিন্ন এজেন্সির রয়েছে অথবা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি রয়েছে তাদের মাধ্যমে যোগাযোগ করে আপনি তালিকা সংগ্রহ করতে পারবেন অথবা আপনারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের ডিটেলস জানার পরে সে সমস্ত জায়গায় সিভি দিয়ে আপনি কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন


    তাছাড়াও আপনার যদি পরিচিত কোন ব্যাক্তি ইতালিতে অবস্থান করে তাহলে তাদের মাধ্যমেও ইনভাইটেশন লেটার পেয়েও আপনি খুব সহজেই ইতালিতে যেতে পারবেন কাজের ভিসা নিয়ে কারণ আপনার কোন ব্যক্তি যদি কোন কোম্পানিতে নিয়োজিত থাকে সেই কোম্পানির মাধ্যমে একটি ইনভাইটেশন লেটার পাঠিয়ে আপনাকে নিয়ে যেতে পারবে খুব সহজেই


    সাইপ্রাস থেকে ইতালি যাওয়ার খরচ

    সাইপ্রাস থেকে ইতালিতে যেতে হলে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে সাধারণত খরচ পরে 3 লক্ষ টাকা থেকে 5 লক্ষ টাকা পর্যন্ত। কাজের ভিসার জন্য খরচ পরে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা। তাছাড়া আপনি টুরিস্ট ভিসা সহ অন্যান্য ভিসার মাধ্যমেই দুই থেকে তিন লাখ টাকার মধ্যেই পেয়ে যাবেন তবে আনুষঙ্গিক বিমান ভাড়া সহ সমস্ত খরচ এর মধ্যেই হয়ে যাবে


    তবে অবশ্যই আপনার কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করে নেবেন তারা কোন কাজের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছে এবং কত দিন মেয়াদে থাকতে পারবে এবং যাতায়াত ভাড়া বিমান ভাড়া সহ আনুষঙ্গিক বিষয় গুলো কারা বহন করবে এ বিষয়টি অবশ্যই জেনে নিবেন


    দুবাই থেকে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বিস্তারিত


    সাইপ্রাস থেকে অন্য দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে

    আপনি যদি সাইপ্রাস থেকে অন্যান্য দেশ হয়ে যেতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমত পোল্যান্ড বা আশেপাশের অন্য কোন ছোট রাষ্ট্রগুলোতে প্রবেশ করতে হবে তারপরে সেখানে আপনি কাজে নিয়োজিত হলেই অন্যান্য দেশের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন যদি আপনি পোল্যান্ড সহ ছোট ছোট অন্যান্য শহরগুলো তে ঢুকতে পারেন তাহলে আপনার ইতালিসহ ইউরোপের বিভিন্ন কান্ট্রিতে খুব সহজে ঢুকতে পারবেন তবে সাইপ্রাস একটি সেনজেনভুক্ত না হওয়ার কারণে অন্যান্য দেশগুলোতে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে


    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন