পলিটেকনিকে কোন সাবজেক্ট ভালো? জানুন ডিপ্লোমার সেরা সাবজেক্ট এবং ক্যারিয়ারের সুযোগ

    জেনে নিন ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর সেরা  ডিপার্টমেন্ট গুলো কি কি


    আজকের আর্টিকেলটি সে সকল শিক্ষার্থীদের জন্য যারা মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং করতে যাবেন।  আপনারা হয়তো অনেকেই জানতে চান ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন ডিপার্টমেন্ট ভালো এবং বাংলাদেশের পেক্ষাপটে কোন ডিপার্টমেন্টের চাকরির মান কেমন।  এয়ারটেলে আমরা বাংলাদেশ ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর কয়েকটি সেরা  ডিপার্টমেন্ট নিয়ে আলোচনা করব।


    আমাদের আজকের এই আলোচনায় বলে রাখা ভালো যে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং   কোর্স টি  প্রাকটিকালি  এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষা।  এই শিক্ষাই যাদের  হাতের কাজ খুব ভালো তারা যে কোন ডিপারমেন্ট পড়ে জবের জন্য উপযুক্ত হতে পারবে।  তাই ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স করার আগে শিক্ষার্থীকে হাতে কলমে শিক্ষার মনমানসিকতা নিয়ে আসতে হবে।


    পলিটেকনিকেলে কোন সাবজেক্ট ভালো

    পলিটেকনিকেলে কোন সাবজেক্ট ভালো হবে তা নির্ভর করে কোন বিষয়ে আপনি ভালো পারেন এবং আপনার আগ্রহ ভালো তার উপর, দক্ষতা এবং ভবিষ্যতে আপনার ক্যারিয়ারের কোন দিকে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করে। তবে কিছু জনপ্রিয় এবং চাহিদাসম্পন্ন সাবজেক্টের তালিকা নিচে দেওয়া হলো যেগুলো থেকে আপনার পছন্দমত একটি সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করতে পারেন:


    ১.কম্পিউটার টেকনোলজি

    ভবিষ্যতে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইনিং, মাল্টিমিডিয়া, ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট, এবং আইটি খাতে কাজ করতে চাইলে এটি বেছে নিতে পারেন। ভবিষ্যতে এই সাবজেক্টের গুরুত্ব এবং চাহিদা আরো বেশি হবে।

    চাহিদা: সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি এবং ফ্রিল্যান্সিং এবং মাল্টিমিডিয়া সেক্টর, মার্কেটে বিশাল চাহিদা রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।


    ২.ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি

    যদি বৈদ্যুতিক সিস্টেম ডিজাইন, পাওয়ার প্ল্যান্ট, এবং ইলেকট্রনিক্স নিয়ে কাজ করতে চান, তবে এটি আপনার জন্য উপযুক্ত, কেননা এই সেক্টরগুলোতে প্রতিনিয়ত নতুন কর্মীর চাহিদা বাড়তেই আছে।

    চাহিদা: শিল্প ও নির্মাণ খাতে এবং হার্ডওয়ার কোম্পানি এটি একটি শক্তিশালী ক্ষেত্র।


    ৩.সিভিল টেকনোলজি

    ভবিষ্যতে স্থাপত্য, সড়ক নির্মাণ, এবং স্থায়ী প্রকল্প পরিচালনায় আগ্রহী হলে এটি ভালো অনেক ভালো হবে এবং বর্তমানে সিভিল টেকনোলজি স্টুডেন্টদের জবের চাহিদা আগের তুলনায় বেশি।

    চাহিদা: সরকারি এবং বেসরকারি নির্মাণ প্রকল্পে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে সিভিল টেকনোলজির।


    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম | ছাত্রদের জন্য কিস্তিতে ল্যাপটপ


    ৪.মেকানিক্যাল টেকনোলজি

    মেশিন ডিজাইন, ম্যানুফ্যাকচারিং, এবং রোবটিক্স নিয়ে কাজ করতে চাইলে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং একটি চমৎকার অপশন যাদের এই বিষয়ে আগ্রহ আছে এবং পারদর্শী তারা চাইলে মেকানিক্যাল টেকনোলজিতে ভর্তি হয়ে শিক্ষা অর্জন করতে পারেন।

    চাহিদা: উৎপাদনশীল শিল্পে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের ভালো চাহিদা এবং ভবিষ্যতে এই বিষয় নিয়ে আরো চাহিদা বাড়বে বলে আশা করা যাচ্ছে।


    ৫.ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি

    যদি ছোট ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সার্কিট ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হন, তবে এটি উপযুক্ত বর্তমানে ইলেকট্রনিক্স সেক্টর গুলোতে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

    চাহিদা: মোবাইল সার্ভিস সেন্টার এবং ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট তৈরিতে চাহিদা বেশি, এক্ষেত্রে ছোট খাটো অনেক কোম্পানি রয়েছে যেগুলোতে প্রতিনিয়ত জবের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।


    ৬.আর্কিটেকচার টেকনোলজি

    ভবিষ্যতে স্থাপত্য শিল্পে ডিজাইনিং এবং প্রজেক্ট প্ল্যানিংয়ে কাজ করতে চাইলে এটি বেছে নিন। মূলত এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা এবং এ বিষয় নিয়ে কাজ করার অনেকেরই ইচ্ছা থাকে তাই চাইলে আপনি আর্কিটেকচার টেকনোলজি নিয়েও পড়াশোনা করতে পারেন।

    চাহিদা: আবাসন শিল্প এবং নির্মাণশিল্পে এটি একটি আকর্ষণীয় ক্ষেত্র।


    ৭.মেডিক্যাল টেকনোলজি

    যদি স্বাস্থ্য খাতে কাজ করতে চান, যেমন: মেডিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট হ্যান্ডলিং বা টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করতে, খুবই ভালো হবে, বর্তমানে মেকানিক্যাল টেকনোলজি ছাত্রদের জবের চাহিদা বেশি দেখা যাচ্ছে এবং এদের বেতন অনেকটাই ভালো।

    চাহিদা: স্বাস্থ্যসেবা খাতে দিন দিন এর গুরুত্ব বাড়ছে, ভবিষ্যতে এই সেক্টরগুলোতে আরো ব্যাপকভাবে আগ্রহ দেখাবে।


    কোন সাবজেক্ট নেওয়া ভালো হবে তার টিপস

    এখানে মূলত শুধু পড়াশোনা করলেই হয় না এক্ষেত্রে আপনার হাতে কলমের দক্ষতা থাকা লাগে। মনে রাখবেন ডিপ্লোমা সেক্টরে বা পলিটেকনিক সেক্টরে কোন সাবজেক্টই খারাপ না সব সাবজেক্টি ভালো শুধুমাত্র আপনি যদি সেই সাবজেক্ট এর পরে এক্সপার্ট হতে পারেন তাহলে আপনার ভবিষ্যতে সে সাবজেক্ট নিয়েই অনেক দূর আগাতে পারবেন।


    কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম | ছাত্রদের জন্য কিস্তিতে ল্যাপটপ


    ডিপ্লোমা সাবজেক্ট লিস্ট

    ডিপ্লোমা সাবজেক্টের নাম ক্যারিয়ার ক্ষেত্র
    কম্পিউটার টেকনোলজি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, আইটি
    ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি বৈদ্যুতিক প্রকৌশল, পাওয়ার প্ল্যান্ট
    সিভিল টেকনোলজি স্থাপত্য, নির্মাণ প্রকল্প
    মেকানিক্যাল টেকনোলজি মেশিন ডিজাইন, রোবটিক্স
    ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি ইলেকট্রনিক সার্কিট ডিজাইন, সার্ভিসিং
    আর্কিটেকচার টেকনোলজি স্থাপত্য শিল্প, প্রজেক্ট প্ল্যানিং
    মেডিক্যাল টেকনোলজি স্বাস্থ্য খাতে টেকনিশিয়ান


    পলিটেকনিকের কোন সাবজেক্ট গুলোতে কি কাজ এবং ভর্তি হতে হলে কি কি যোগ্যতা থাকা লাগে এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে পর্যায়ক্রমের নিচে দেখতে থাকুন:


    ডিপ্লোমা কি কি সাবজেক্ট আছে

    ডিপ্লোমা কি কি সাবজেক্ট আছে এবং সেই সাবজেক্টের কোর্সের মেয়াদ কতদিন তার তালিকা তুলে ধরা হলো:


    ডিপ্লোমা সাবজেক্টের নাম কোর্সের মেয়াদ
    কম্পিউটার টেকনোলজি ৪ বছর
    ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি ৪ বছর
    সিভিল টেকনোলজি ৪ বছর
    মেকানিক্যাল টেকনোলজি ৪ বছর
    ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি ৪ বছর
    আর্কিটেকচার টেকনোলজি ৪ বছর
    মেডিক্যাল টেকনোলজি ৪ বছর
    টেক্সটাইল টেকনোলজি ৪ বছর
    ফার্মাসি টেকনোলজি ৪ বছর
    এনভায়রনমেন্টাল টেকনোলজি ৪ বছর



    বাংলাদেশের সব ডিপ্লোমা গুলোতেই কিন্তু এই সাবজেক্ট গুলো পড়ানো হয় না এক্ষেত্রে কোন কোন সরকারি ডিপ্লোমা গুলোতে সকল সাবজেক্ট গুলো পড়ানো হয়ে থাকে এক্ষেত্রে বেসরকারি পলিটেকনিকগুলোতে কিন্তু সকল ধরনের সাবজেক্ট গুলো নিয়ে আপনারা পড়াশোনা করতে পারবেন। তবে আপনার পছন্দের সাবজেক্ট সেই ডিপার্টমেন্ট আছে কিনা বা সেই কলেজে আছে কিনা সেটা আগে আপনাকে যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে


    ওয়ালটন গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি (নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি)



    পলিটেকনিকে পড়ে কি হওয়া যায়

    পলিটেকনিকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়। পলিটেকনিকের কোর্স সম্পন্ন করতে হলে চার বছর সময় লাগবে। পলিটেকনিক্যাল এ টোটাল আটটা সেমিস্টার রয়েছে। প্রত্যেকটা সেমিস্টারের সময় লাগে ছয় মাস পর্যন্ত। এভাবে যদি কেউ আটটা সেমিস্টারপাশ করতে পারে তাহলে সে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিজেকে দাবি করতে পারবে


    আরো দেখুন....


    বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি? কোন কাজের বেতন বেশি?


    সিভিল টেকনোলজি

    আপনি যদি ডিপ্লোমা  ইন ইঞ্জিনিয়ারিং করে সরকারি চাকরি করতে চান তাহলে আপনার নির্দ্বিধায় সিভিল টেকনোলজি তে লেখাপড়া করতে পারেন।  বাংলাদেশের ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং  করে সরকারি চাকরিতে সবচেয়ে বেশি  সুদক্ষ  কারিগরের বেশি চাহিদা। সিভিল টেকনোলজি লেখাপড়া করেন লেখাপড়া করে  আপনি অনেক ধরনের সরকারি   প্রতিষ্ঠানে  চাকুরী করতে পারবেন।  ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সিভিল টেকনোলজি একটি আদর্শ টেকনোলজি।


    ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি

    সারা পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি ডিমান্ড অনেক বেশি।  ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি সাধারণত  সকল শিক্ষার্থীর একটি স্বপ্নে টেকনোলজি।  যেকোনো   শিক্ষার্থী  সর্বপ্রথম  এই  টেকনোলজি তে  লেখাপড়া করতে চাই।  এই টেকনোলজির চাহিদা পৃথিবীতে অনেক বেশি।   বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজির  অনেক বেশি।  সরকারি-বেসরকারি উভয় ধরনের   প্রতিষ্ঠানে  ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার  দের  চাহিদা অনেক বেশি।  তাই আপনি নির্দ্বিধায় ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি লেখাপড়া করতে পারেন।


    মেকানিক্যাল টেকনোলজি

    বাংলাদেশ  মেকানিক্যাল  ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা অনেক বেশি।  বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠান মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা অনেক বেশি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের  অনেক চাকরির সার্কুলার দেখা যায়।  তাই আপনি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং করতে চাইলে মেকানিক্যাল টেকনোলজি তে করতে পারেন। 


    বলে রাখা ভালো যে আপনি সেই ডিপারমেন্ট পড়ে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং করতে চান না কেন আপনাকে প্যাকটিক্যাল ধারণা অনেক বেশি রাখতে হবে এবং আপনার স্কিল  ভালোভাবে তৈরি করে নিতে হবে।  তাহলে আপনার জন্য সব ডিপার্টমেন্টেই পড়ে ভালো চাকরি পাওয়া সহজ হয়ে যাবে।


    কম্পিউটার টেকনোলজি

    আপনি যদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কম্পিউটার টেকনোলজি তে  করতে চান তাহলে আপনাকে অনেক সাধুবাদ জানাই।  ডিজিটাল যুগে কম্পিউটার টেকনোলজি ভূমিকা অসীম।  বিশ্বের প্রায় প্রত্যেকটি দেশে কম্পিউটার প্রকৌশলীদের চাহিদা অনেক বেশি।  বাংলাদেশের পেক্ষাপটে কম্পিউটার টেকনোলজির কারিগরদের  সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুবিধা কম থাকলেও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার টেকনোলজি চাহিদা অনেক বেশি।


    ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে কম্পিউটার টেকনোলজি একমাত্র টেকনোলজি যে লেখাপড়া করে আপনি মুক্ত  পেশা  ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন করতে পারবেন।  বর্তমান বিশ্বে কম্পিউটার টেকনোলজি চাহিদা ব্যাপক তাই আপনি নির্দ্বিধায় কম্পিউটার টেকনোলজি লেখাপড়া করতে পারেন এবং নিজের ক্যারিয়ার ভালোভাবে করতে পারেন। 


    ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি

    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে  ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি অনেক গুরত্বপূর্ণ টেকনোলজি।  ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে দিলে ইঞ্জিনিয়ারদের সরকারি নিয়োগ কম হলেও বেসরকারি জব এর চাহিদা অনেক বেশি। আপনি নির্দ্বিধায় ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি লেখাপড়া করতে পারেন।  এবং ইলেকট্রনিক টেকনোলজি স্টুডেন্টদের জন্য একটা কথা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাদের প্র্যাকটিকাল কাজ খুব ভালোভাবে শিখতে হবে।  ইলেকট্রনিক টেকনোলজির  ছাত্র-ছাত্রীদের বেশি হলে  তাদের চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।


     RAC টেকনোলজি

    বর্তমানে বাংলাদেশের ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর  RAC টেকনোলজির  চাহিদা অনেক বেশি।বাংলাদেশে এখন যে পরিমাণে রেফ্রিজারেটর,  এয়ারকন্ডিশন চাহিদার ব্যবহার বাড়ছে  সে হারে  RAC  টেকনোলজির  সুদক্ষ কর্মচারীরা চাহিদা বাড়ছে। এবং সবচেয়ে বড় কথা হল এই টেকনোলজিতে পড়ে একজন ভালো উদ্যোক্তা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।


     এছাড়াও  মেকাট্রনিক্স  টেকনোলজি,  ইলেক্ট্রো মেডিকেল টেকনোলজি,  মেরিন টেকনোলজি, টেক্সটাইল  ইত্যাদি নানা টেকনোলজিতে লেখাপড়া করে আপনি অনেক ভাল চাকরি করতে পারবেন।  এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে প্রায় সকল টেকনোলজি চাহিদা ব্যাপক।


    সবশেষে বলে রাখা ভালো বাংলায় সে আপনি যেই ডিপার্টমেন্টে পড়ে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করুন না কেন আপনার প্র্যাকটিক্যালি   কাজ,   ভালো না হলো  আপনার জন্য  সব চাকরি কঠিন হয়ে যাবে।  তাই ডিপার্টমেন্টের দিকে না তাকিয়ে যে ডিপার্টমেন্ট এ চান্স পান না কেন ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করেন এবং নিজের স্কিল বাড়িয়ে নিন।  তাহলে আপনার জন্য চাকরি অনেক সহজ হয়ে যাবে।

     


    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন