দুবাই ভিজিট ভিসা ২০২৪ আজকের খবর

    দুবাই ভিজিট ভিসা ২০২৪ আজকের খবর


    দুবাই ভিজিট ভিসা ২০২৪ আজকের খবর অনুযায়ী জানানো যাচ্ছে যে বর্তমানে দুবাই ভিসার জন্য খরচ পড়ছে প্রায় ১৫ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা এক্ষেত্রে ৩০ দিন থেকে ৯০ দিন মেয়াদের আরও বেশি দিনের জন্য নিতে হলে খরচ পড়বে প্রায় ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। বর্তমানে সরকার নিবন্ধিত একটি এজেন্সি থেকে ৩০ দিন ভিসার জন্য খরচ করছে প্রায় ১৭ হাজার টাকার মত।


    দুবাই ভিজি ভিসা আজকের খবর অনুযায়ী জানানো যাচ্ছে যে বর্তমানে ১৭ হাজার টাকা শুধুমাত্র ভিসা আবেদনের জন্য এবং ভিসা পাওয়ার জন্য। এক্ষেত্রে যদি আপনি সেখানে যেতে চান তাহলে কিন্তু খরচ আরো বেশি লাগবে কেননা সেখানে 2 লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে আরো বেশি পরিমাণ টাকা খরচ করা লাগতে পারে বিমান ভাড়া এবং থাকা খাওয়াসহ আনুষঙ্গিক একটু যাবতীয় বিষয়ের জন্য।


    এক্ষেত্রে যদি আপনি ৯০ দিন পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করতে চান তাহলে অবশ্যই তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মতো খরচ পড়বে এক্ষেত্রে বিমান ভাড়া হোটেল বুকিং সহ আরো যাবতীয় বিষয়গুলো। নিজেকেই বহন করতে হবে এক্ষেত্রে আপনাদের পরবর্তীতে ভিসার মেয়াদের ক্ষেত্রে বাড়ানোর জন্য কিন্তু আরো বেশি পরিমাণ টাকা খরচ করা লাগবে।


    দুবাই ভিজিট ভিসা আজকের খবর

    দুবাই ভিজিট ভিসা আজকের খবর অনুযায়ী দুবাইতে যেতে হলে অবশ্যই অগ্রিমভাবে হোটেল বুকিং এবং এয়ার টিকেট নিশ্চিত করতে হবে তারপরে হাতে পাবেন এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় যাবতীয় কাগজপত্রের সাথে এগুলোর ফটোকপি করে দূতাবাসে গিয়ে জমা দিয়ে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে। পূর্বের কোথাও প্রমাণ করেছেন কিনা অথবা দুবাইতে গিয়ে কোন ধরনের ঝামেলা হয়েছে কিনা এই বিষয়গুলোতে দেখভাল করা হয়।


    নতুনভাবে যদি আপনি দুবাইতে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলোতে কোন ধরনের ভুল থাকলে তাহলে পাবেন না। তাই অবশ্যই আগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো ভুল ত্রুটিমুক্ত রাখতে হবে । তাহলে ভিসা অ্যাপ্রুভাল পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই চেষ্টা করুন প্রথম অবস্থায় সমস্ত প্রসেস গুলো একেবারে লিগ্যাল ভাবে করার।


     দুবাই থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় দেখে নিন


    মনে রাখবেন ২০২৪ সালে সমস্ত ভিসা প্রসেস চালু আছে এই ক্ষেত্রে যদি আপনারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং ভিজিট ভিসা যে কোনো ভিসা নিয়ে যেতে চান না কেন দুবাইতে যাওয়ার জন্য অনুমতি রয়েছে। তবে এক্ষেত্রে মেডিকেল রিপোর্টসহ আরো বেশ কিছু বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র দুবাই ভিজিট ভিসার জন্য তা কিন্তু না এক্ষেত্রে আরো। প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র সেগুলো আপনাদেরকে প্রোভাইড করতে হবে।


    দুবাই ভিজিট ভিসার খরচ কি বৃদ্ধি পেয়েছে

    দুবাই ভিজিট ভিসার খরচ আগের তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে এক্ষেত্রে ১৫ হাজার থেকে ১৭ হাজার টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে খরচ পড়ছে এক্ষেত্রে আরো বেশি পরিমাণ খরচ করতে পারে যদি আপনি ভিসার মেয়াদ অথবা প্রয়োজনীয় আরো অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা নিতে চান তাহলে। এছাড়া আরো বিমান ভাড়া এবং প্রয়োজন এজেন্সি ফি এবং থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা হোটেল বুকিং সহ সমস্ত খরচ কিন্তু আগের তুলনাই বৃদ্ধি পেয়েছে।


    তবে মনে রাখবেন দুবাই ভিজিট ভিসা আবেদন করার ক্ষেত্রে কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র আগের তুলনায় অনেকটাই বেশি প্রদান করা লাগছে এক্ষেত্রে আপনার পূর্বে ট্রাভেল হিস্টরি আছে কিনা অথবা আপনার হোটেল বুকিং এর জন্য অথবা বিমান ভাড়ার জন্য টিকিট নিশ্চিত করেছেন কিনা এই বিষয়ে কনফার্মেশন দেওয়া লাগবে তারপরে আপনি ভিসা পাবেন।


    ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে


    তাই মনে রাখবেন দুবাইতে যাওয়ার ক্ষেত্রে এই বিষয়গুলো আগে থেকেই অগ্রিমভাবে জেনে নিতে হবে সেই সাথে প্রয়োজনে কি কি কাগজপত্র লাগে এবং কত টাকা খরচ করা লাগবে এ বিষয়গুলো আগে থেকে জেনে নিবেন সেখানে যাওয়ার পরে হোটেল বুকিং সহ আরো নানা বিষয়ে আপনাদেরকে আগে থেকেই করা লাগবে সেই অনুযায়ী চিন্তা ভাবনা করেই দুবাই ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।


    দুবাই ভিজিট ভিসা খরচ আজকের খবর

    আজকের খবর অনুযায়ী দুবাই ১৫ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে মনে রাখবেন দুবাই ভিজিট ভিসা করার ক্ষেত্রে কিন্তু মেডিকেল রিপোর্ট এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সহ আরো প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো একেবারে রিসেন্ট হওয়া লাগবে। এটা যদি আগের হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু ভিসা আবেদনের সময় সমস্যা হবে তাই অবশ্যই অগ্রিমভাবেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে রাখবেন।


    রিসেন্ট তিন মাসের মধ্যে যদি মেডিকেল রিপোর্ট এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স না থাকে তাহলে কিন্তু আবেদন আবেদনের এপ্রুভাল পাওয়া যায় না তাই অবশ্যই আগে থেকেই দুই থেকে তিন সপ্তাহ আগে যদি করে রাখেন তাহলে সব থেকে ভালো হয়। তাই পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এবং মেডিকেল রিপোর্টগুলো অগ্রিমভাবেই দুই থেকে তিন সপ্তাহ আগেই করে রাখা সব থেকে ভালো।


    বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন


    হোটেল বুকিং এর ক্ষেত্রে যে সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো চাওয়া হয় অথবা বিমান টিকিট কাটার যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো চাওয়া হয় সেগুলো কিছুদিন আগে জমা দিলেও সমস্যা হয় না এক্ষেত্রে আপনার এজেন্সির সঙ্গে ভালো মতো কথা বলে নিবেন তাহলে কিন্তু কোন ধরনের  সমস্যা হবে না বলে আশা করা যায়। কারণ এজেন্সি এই সমস্ত যাবতীয় খরচ সহ সকল বিষয়গুলো তারাই দেখভাল করা হয় তাকে শুধুমাত্র আপনাদেরকে টাকা দিতে হবে তাহলে তারাই সব কিছু করে দিবে।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন