অনেক দালালরা আছে যারা বলে থাকে যে ভিসার দাম 4 লক্ষ এবং আপনি মাসে ইনকাম করতে পারবেন 1 লক্ষ 20 হাজার টাকা পর্যন্ত। এ কথাটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কারণ সৌদি আরবে এখন পর্যন্ত 1 লক্ষ 20 হাজার টাকা বেতনে বাংলাদেশিরা কেউই কাজ করতে পারে না। তামিল ভিসার নামে এত টাকা হাতিয়ে নেওয়া একটা প্রতারণা। তাই এই মাধ্যম গুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন সঠিক তথ্য আপনাদের কে সহযোগিতা করব নিচে পর্যায়ক্রমে পড়তে থাকুন।
অনেকেই যারা নতুন আসছে তারা চিন্তাভাবনা করছে যে কপিলকে ফাঁকি দিয়ে বাহিরে কিভাবে কাজ করা যায় এবং বেশি টাকা ইনকাম করা যায় এক্ষেত্রে তাদের জন্য অনেকটাই এখন কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে কারণ প্রতিনিয়ত এখন চেকিং চলছে এই হিসাবে বাহিরে কাজ করা এখন সম্ভব না। কারণ বর্তমানে ভিসার বাহিরে কাজ করা একটা অবহিত আইন হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
আমেল আইডি ভিসা দাম কত
আমেল আইডি ভিসা দাম হল সৌদি আরবের টাকা অনুযায়ী 2500 রিয়াল এবং যা বাংলাদেশী টাকায় দাঁড়ায় আরে লক্ষ্য থেকে তিন লক্ষ টাকার মতো কিন্তু এর বিভিন্ন প্রসেস বা প্রসেসিং এর কারণে দালালের মাধ্যমে কারণে এ ভিসার মূল্য দাঁড়ায় পক্ষ থেকে সাড়ে 5 লক্ষ টাকার মতো। এক্ষেত্রে দালালের মাধ্যমে হওয়ার কারণে ভিসার মূল্য অনেকটাই বেড়ে যায় অথবা সেখানে সৌদি আরবের এম্বাসির কাছে বারবার কাগজ যাওয়ার কারণে কিছুটা বেড়ে যায়।
বিভিন্ন সময় টিকিটের কারণে অথবা অন্যান্য আদার্স কারণে দেখা যাচ্ছে যে
আমেল ভিসার দাম 5 লক্ষ থেকে সাড়ে 500 টাকা লেগে যায় তাই সম্পূর্ণ হিসাব করে এখানে তুলে ধরা হয়েছে যাতে পরবর্তীতে আপনার এটি বুঝতে কোন অসুবিধা না হয় অথবা আগে থেকেই টাকাটা ম্যানেজ করতে পারেন এই সমস্ত খরচের হিসাব ধরেই সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ধরা হয়েছে এখানে সৌদি আরবের বিষয়টি নজর রাখবেন না কারণ এখানে একেবারে সীমিত আকারে খরচ হয়ে থাকে। 2500 শুধুমাত্র সৌদি আরবে নিয়ে থাকে। কিন্তু এটা দালালের কারণে বিভিন্ন সময়ে মাত্রা বেড়ে যায়।আমেল আইডি ভিসা চেক
অনেকেই অনেক ভাবে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন যে আমেল আইডি ভিসা কিভাবে চেক করব, তাই আজকে আমরা আপনাদেরকে দেখিয়ে দিব আমেল আইডি ভিসা কিভাবে চেক করবেন। আমেল আইডি ভিসা চেক করতে হলে আপনার মোবাইল থেকে অথবা কম্পিউটার থেকে নিচের দেওয়া লিংক থেকে প্রবেশ করতে হবে এবং তার নিচে একটি ফর্ম আসবে সেটা পূরণ করতে হবে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে এবং আপনার আইডি নাম্বার দিয়ে এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন তারপরে আপনার সমস্ত ডাটা গুলো পূরণ করলেই আপনার হিসাব যাবতীয় ডিটেলস তথ্য দেখতে পাবেন।
আমেল আইডি ভিসা চেনার উপায়
আমেল আইডি ভিসা তে সম্পূর্ণ মাস থাকার অনুমতি দেয় এবং একাধিক কাজ করার পারমিশন দেওয়ার অনুমতি থাকে। তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট একটি কোম্পানির আন্ডারে অবশ্যই থাকা লাগবে। এবং এই কোম্পানিতে থাকা অবস্থায় আপনি পার্টটাইম অন্যান্য কাজগুলো করতে পারবেন এটাই হলো আমিন ভিসার সুবিধা আমেরিকার অরজিনাল কিনা চিনতে হলে নিচের দেওয়া লিংকে ভিজিট করুন এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন
আমেল আইডি ভিসা সুবিধা কি
সবার জানা মতে আমেল আইডি ভিসা হল সাধারণ কর্মী হিসাবে সৌদি আরবে যাওয়া এবং সেখান যেকোনো কাজ করার পারমিশন পাওয়া। বিষয়টি আগে সম্পূর্ণভাবেই উন্মুক্ত ছিল কিন্তু বর্তমানে এখন আর উন্মুক্ত নাই এখন নির্দিষ্ট ভিসা অনুযায়ী এখানে কাজ করতে হয় এবং প্রতিনিয়ত পুলিশের চেকিং চলে। তাই আমেল আইডি ভিসা সুবিধা হল ফ্রিতে যে কোন জায়গায় কাজ করার ক্ষমতা দেয়া ছিল আমেল আইডি ভিসা কিন্তু বর্তমানে এই সুবিধাটি এখন নেই।
আপনি মনে করছেন যে সকালে এখানে একটি কাজ করব পরবর্তীতে কনস্ট্রাকশন কম্পানি তে কাজ করবো অথবা হোটেলে কাজ করব সে ক্ষেত্রে কিন্তু বিধিনিষেধ অবশ্যই আছে তাই আপনি চাইলেই কিন্তু আমেল ভিসা সুবিধা কিন্তু পাবেন না সুবিধা আপনি পাবেন না। আপনাকে নির্দিষ্ট একটি পার্মানেন্ট কাজের চুক্তিবদ্ধ অবশ্যই থাকা লাগবে তা না হলে আপনি আমের হিসাব সুবিধা কখনোই পাবেন না।
আমেল আইডি ভিসা অসুবিধা
আমেল আইডি ভিসা অসুবিধা হলো যেকোনো সময় একামা হয়ে যেতে পারে এক্ষেত্রে আপনাকে অনেক খরচের সম্মুখীন হতে পারে। অনেকেই চিন্তাভাবনা করেন যে তারা বেশি টাকা ইনকাম করবে এজন্য তারা আমেরিকাতে চলে আসেন এক্ষেত্রে তাদের কিন্তু অনেকটাই অসুবিধা হয়ে থাকে তাই আপনারাই কাজ কেউ করবেন না হিসাব অনুযায়ী কাজ করবেন।
তাই সেই হিসাবে কোম্পানির সাথে জামাই সবার জন্য উত্তম। কারণ কেউ যদি ভালো টেকনিশিয়ান হয়ে থাকে তাহলে সে সেখানে পাড়ি জমানোর পরে কোম্পানি অনুযায়ী কাজ করার পরেও ওভারটাইমে বাইরে কিছু কাজ করতে পারবে। সেই হিসেবে বেশি টাকা দিয়ে আমেল ভিসা নামে কোম্পানি ভারতে কম খরচে যাওয়ার পরে ভালো পরিমাণ ইনকাম করা সম্ভব। দালালের খপ্পরে পড়ে অথবা বেশি টাকা খরচ না করে কোম্পানিভেদে যাওয়াই উত্তম।
সৌদি আরবের আমেল আইডি ভিসা
আপনার নির্দিষ্ট কাজের বাইরেও যে কোন কাজ করার পারমিশন পাওয়াকে আমেল ভিসা হিসাবে ধরা হয় কিন্তু বর্তমানে আপনাকে নির্দিষ্টভাবে একটি কাজের নিয়োগ থাকা লাগবে তারপরে আপনি বাহিরে অন্যান্য কাজ করার ক্ষমতা অর্জন করতে পারবেন তাছাড়া সম্ভব নয়। আমেল ভিসা এর সুবিধা হল যে কোন জায়গায় ইচ্ছামত কাজ করার পারমিশন। কিন্তু সেই নিয়ম অনুযায়ী বর্তমানে আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কোম্পানির আন্ডারে অবশ্যই থাকা লাগবে তারপরে আপনার অন্যান্য জায়গায় কাজ করতে পারবেন।
আরো পড়ুন
- জাপানে কাজের ভিসা ২০২২ | জাপান ভ্রমণ ভিসা | জাপান স্টুডেন্ট ভিসা
- ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে 2022 | অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার খরচ
- সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি | সৌদি আরবে জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন